Advertisement

উত্তরবঙ্গ

এলাকা স্যানিটাইজ়ড করে পুরসভার তোপের মুখে আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক

অসীম দত্ত
  • 16 May 2021,
  • Updated 5:02 PM IST
  • 1/11

করোনা সংক্রমন ঠেকাতে রাজ্য সরকারকে সব ধরনের সাহায্যের আশ্বাস দিলেন আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল।
যদিও জেলায় করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে জেলা প্রশাসন বিজেপি বিধায়কদের কোনও সাহায্য করছে না বলে অভিযোগ বিজেপি বিধায়কদের।
 

  • 2/11

অন্যদিকে আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল শহরে বিভিন্ন স্থানে স্যানিটাইজড করেন। তাকে কেন্দ্র করেও তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। যাকে দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন সুমনবাবু সহ অন্য বিধায়করা।

  • 3/11

 
আলিপুরদুয়ার পুরসভার প্রশাসক তথা তৃণমূল নেতা মিহির দত্তের অভিযোগ বিধায়ক স্যানিটাইজড করে অন্যায় করছেন। এ ভাবে তিনি স্যানিটাইজ়ড করতে পারেন না। শহর স্যানিটাইজ করতে হলে বিধায়ককে পুরসভার অনুমতি নিতে হবে। তিনি পুরসভার অনুমতি না নিয়েই স্যানিটাইজ়ড করছেন।
 

  • 4/11

বিধায়ক কি ধরণের কেমিক্যাল দিয়ে স্যানিটাইজ করছে? কীভাবে করছে তা পুরসভা কিছুই জানে না। বিধায়কের এই স্যানিটাইজার থেকে যদি সাধারণ কোনও রিয়াকশন হয়,তখন তার দায় কে নেবে? প্রশ্ন তোলেন পুরসভার প্রশাসক।
 

  • 5/11

রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলের মুখ্য সচেতক মনোজ টিগ্গা বলেন, জেলা প্রশাসন এখনও পর্যন্ত একটি সৌজন্যমূলক দেখা করেনি জেলার পাঁচ বিধায়কের সঙ্গে। জেলায় কীভাবে করোনা সংক্রমণ ঠেকানো হবে? প্রশাসন কি করবে তা আমরা কিছুই জানি না।
 

  • 6/11

মনোজ টিগ্গা বলেন শুধু পুরসভা কেন? জেলার পাঁচটি ব্লকের প্রশাসন বিধায়কদের সাহায্য করছে না।প্রশাসনের উচিত জেলার নির্বাচিত বিধায়কদের নিয়ে করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলা করা।


 

  • 7/11

যদিও এই বিষয়ে আলিপুরদুয়ারের জেলা শাসক সুরেন্দ্র কুমার মিনার কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। রবিবার লকডাউনের প্রথম দিন আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল তার দলের কর্মীদের নিয়ে শহরের বিভিন্ন বাজার, বাস টার্মিনাস, এটিএম কাউন্টার, পথে, ঘাটে স্যানিটাইজ করেন।

  • 8/11

পুরসভার প্রশাসক মিহিরবাবু অবশ্য পরে বলেন, সুমনবাবু পুরসভার অনুমতি নিলে পুরসভা বিধায়ককে সাহায্য করতো। কিন্তু তিনি তা করেননি। 
 

  • 9/11

আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল বলেন পুরসভা,প্রশাসন আমাদের কোন সাহায্য করছে না। জেলার পাঁচ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সাথে তারা কোন কথাও বলেন না। তাদের কাছে কি সাহায্য চাইব।

  • 10/11

এই করোনা অতিমারীতে সকলের উচিত রাজ্য সরকারকে সাহায্য করা। কিন্তু পুরসভা  এবং প্রশাসন তৃণমূলের নেতাদের নির্দেশে কাজ করছে। এতে মানুষের ক্ষতি হবে।

  • 11/11

এই করোনা পরিস্থিতিতে সকলের উচিত রাজনীতির উর্ধ্বে উঠে একসঙ্গে কাজ করা। কিন্তু রাজ্য ও শাসকদল তৃণমূল রাজনৈতিক প্রভাবের বাইরে বের হতে পারছেন না, তা দুঃখজনক।

Advertisement
Advertisement