রেকর্ড বৃষ্টিতে প্লাবিত হুগলির খানাকুল। ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন বহু মানুষ। শেষ কয়েকদিন ধরেই খানাকুলের পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ হয়েছে। বন্যার জলে কার্যত দিশেহারা সাধারণ মানুষ।
উদ্ধারকার্যে নামানো হয়েছে এনডিআরএফ-কেও। হেলিকপ্টার করে দুর্গতদের নিয়ে আসা হচ্ছে। দুর্গত জায়গায় গিয়ে উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে।
খানাকুলের পরিস্থিতির দিকে কড়া নজর রাখছেন রাজ্যের সেচ দফতরের কর্তারা। জোরকদমে চলছে উদ্ধারকার্য।
তবে পরিস্থিতি এখনও স্বাভাবিক হয়নি। প্রচুর বাড়ি এখন জলের তলায়। উদ্ধারে নামানো হয়েছে হেলিকপ্টার। এই বন্যার জেরে প্রবল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিপদগ্রস্থ বাসিন্দাদের উদ্ধার করে ত্রাণ শিবিরে নিয়ে আসার কাজ চলছে। সেখানেই আপাতত দুর্গতদের উদ্ধার করে রাখা হবে।
সবথেকে খারাপ অবস্থা খানাকুল ব্লক ২ নম্বর এলাকায়। সেখানে অধিকাংশ গ্রামই জলে ডুবে গিয়েছে।
ফলে প্রবল বিপাকে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। জলবন্দি অবস্থায় নতুন করে পানীয় জলের সঙ্কট তৈরি হয়েছে ওই এলাকাতেও।
আজ পরিদর্শন করার কথা থাকলেও খারাপ আবহাওয়ার জন্য খানাকুলে যেতে পারেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আমতায় যান দুপুরে।
বিষয়টি নিয়ে আজ প্রধানমন্ত্রী ফোন করে মুখ্যমন্ত্রীকে । তিনি সাহায্যের আশ্বাসও দেন।