Advertisement

পশ্চিমবঙ্গ

COVID Rules : কালীপুজো বলে কথা! করোনা-বিধি উড়িয়ে হাসপাতালের সামনে জলসা

Aajtak Bangla
  • ঝাড়গ্রাম,
  • 09 Nov 2021,
  • Updated 12:48 AM IST
  • 1/16

COVID Rules: করোনাবিধি (Corona Guidelines) তোয়াক্কা না করে সরকারি হাসপাতালের কাছেই জলসা। এমনই অভিযোগ উঠল ঝাড়গ্রাম (Jhargram) সুপারস্পেশালিটি হাসপাতাল ও করোনা হাসপাতালের সামনে।

  • 2/16

সেখানে সমানে তীব্র স্বরে মাইক বাজিয়ে উদ্যাম নৃত্য চলল কালীপুজা কমিটির সদস্যদের।

  • 3/16

আর হাসপাতাল (Jhargram Super Speciality Hospital)-এ চিকিৎসাধান রোগীরা নাজেহাল। রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে তাঁদের। বাইরে হইহল্লা, চিৎকারের জেরে টেকা দায়।

  • 4/16

বেশ খানিকক্ষণ এই অত্যাচার সহ্য করতে হয় তাঁদের। পরে পুলিশ অভিযোগ পেয়ে হস্তক্ষেপ করে।

  • 5/16

পাশাপাশি মানিকপাড়ায় একসঙ্গে প্রায় হাজার লোকের জমায়েত করে ডিজে বাজিয়ে উদ্দাম নৃত্য।

  • 6/16

যদিও পুলিশ ধরপাকড় করেছে। দু'জায়গায় আটক করা হয়েছে। অভিযান চালানো হয়েছে।

  • 7/16

রাজ্য সরকারের নিয়ম অনুযায়ী, রাত ১০টার পর মাইক বাজানো মানা। তার ওপর হাসপাতালের সামনে তো নয়ই। 

  • 8/16

সেই নিয়ম না মেনে ঝাড়গ্রাম (Jhargram) শহরে একটি কালীপুজা (Kali Puja) কমিটি গভীর রাত পর্যন্ত উৎশৃঙ্খলা চালিয়ে যায়। 

  • 9/16

রাতে ঝাড়গ্রাম থানার আইসি গিয়ে ক্লাব সদস্যদের আটক করে সমস্ত কিছু বাজেয়াপ্ত করে মামলা রুজু করে।

  • 10/16

নবচেতনা নামে এই ক্লাবের নিজস্ব কোনও জায়গা নেই। শিশুদের একটি পার্ক দখল করে কালীপুজো করে। এমনই অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এ ব্যাপারে স্থানীয় মানুষের মনে ক্ষোভ রয়েছে।

  • 11/16

এই পার্কের ১৫০ মিটারের মধ্যে ঝাড়গ্রাম (Jhargram) সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল এবং করোনা হাসপাতাল। 

  • 12/16

পার্ক চত্বর ঘিরে অ্যাডিশনাল এসপি, এসডিও, এসডিপিওর বাংলো। তার পরও এই করোনা আবহে নিয়ম না মেনে রাতে এলাকায় জমায়েত ও বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করে।

  • 13/16

হাসপাতালের রোগীরা মাইকের আওয়াজে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন। এর পরেই কড়া মনোভাব নেয় ঝাড়গ্রাম (Jhargram) থানা। শুরু হয় ধরপাকড়। আর তারপর স্বস্তি পান হাসপাতালে রোগী এবং স্থানীয় বাসিন্দারা।

  • 14/16

নাগরিক কমিটির তরফ থেকে অধ্যাপক পার্থব্রত মাইতি পুলিশের এই ভূমিকাকে সাধুবাদ জানান। তিনি দাবি করেন, শিশুদের খেলার পার্কে পুজো (Kali Puja)-র অনুমতি দেওয়া অন্যায় হয়েছে।

  • 15/16

তাঁর আরও অভিযোগ, অপর দিকে প্রশাসন বারবার বলা সত্ত্বেও করোনাবিধিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে হাজার খানেক লোক নিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত ডিজের আসর বসায়। শেষে পুলিশ গিয়ে সব বন্ধ করে।

  • 16/16

এমন ঘটনা যেন আর না হয়, স্থানীয় বাসিন্দারা সেই দাবি তুলেছেন।

Advertisement
Advertisement