scorecardresearch
 

'শীতলকুচির ঘটনায় দোষীদের শাস্তি হবে', কোচবিহারে বার্তা মমতার

কোচবিহারে গিয়ে শীতলকুচির ঘটনায় আহত ও নিহত পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে তিনি জানালেন দোষীদের শাস্তি দেওয়া হবে। এখানে যারা থাকেন সবাই রাজবংশী। সবাই শান্তি রক্ষা করুন। পাশাপাশি মৃতদের জন্য শহিদ বেদীও গড়া হবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

Advertisement
হাইলাইটস
  • কোচবিহারে বার্তা মমতার
  • 'শীতলকুচির ঘটনায় দোষীদের শাস্তি হবে',
  • শহিদ বেদী বানানোর প্রস্তাব

কোচবিহারে গিয়ে শীতলকুচির ঘটনায় আহত ও নিহত পরিবারের সঙ্গে কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে তিনি জানালেন দোষীদের শাস্তি দেওয়া হবে। এখানে যারা থাকেন সবাই রাজবংশী। সবাই শান্তি রক্ষা করুন। পাশাপাশি মৃতদের জন্য শহিদ বেদীও গড়া হবে বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

কী বললেন মমতা

মমতা বলেন, আনন্দ বর্মন ও যে ৪ সংখ্যালঘু ভাইয়ের মারা গিয়েছে তাদের পরিবারের সবাই এসেছেন। আমি জোর করে এসেছি। ৭২ ঘণ্টা আসতে দেওয়া হয়নি। আপনারা শান্ত থাকুন। কেউ কোনও উত্তেজনায় পা  দেবেন। আমরা কাউকে ছেড়ে কথা বলব না। দোষীদের শাস্তি হবে। যতদূর যাওয়ার আমি যাব। পরিবারদের রাজ্য সরকার নিশ্চয়ই কিছু সাহায্য করেছে। রাজনৈতিক হিংসা যারা মারা গিয়েছে তাদেরও সাহায্য করা হবে। শান্তি রক্ষা করুন। কেউ কোনও উত্তেজনায় পা দেবেন। বুলেটের বদলে আমরা ব্যালটে জবাব দেবো। এরা হচ্ছে রাজবংশী মুসলমন। যে ছেলে মারা গিয়েছে সেও রাজবংশী ভাই। এরা সবাই রাজবংশী সবাই মাথায় রাখতে হবে। এই হত্যার তীব্র নিন্দা করছি। আগামী দিন মানুষ এর জবাব দেবে। এরা গণতন্ত্রের বলি। যারা মারা দিয়েছে তাদের জন্য যেন শহিদ বেদী তৈরি করা হয়। এর দায়িত্ব আমি রবিকে দিচ্ছি। ভোট মিটলেই আমি আবার এখানে আসব।

আরও পড়ুন,  শীতলকুচিতে মমতা, কথা আহত-নিহতদের পরিবারের সঙ্গে

কোচবিহার মমতা

যদিও আগেই শীতলকুচি যাওয়ার কথা ছিল মমতার। কিন্তু ঘটনা ঘটার পরে ৭২ ঘণ্টা কোনও রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের শীতলকুচি প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়। ফলে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় যেতে পারেননি। কিন্তু সাংবাদিক বৈঠকে ভার্চুয়ালি নিহত পরিবারদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। সেই ৭২ ঘটনার মেয়াদ শেষ হতেই এবার যান মমতা। এদিন উত্তরবঙ্গে একাধিক কর্মসূচি রয়েছে মমতার। অন্তত ৫টি সভা রয়েছে তৃণমূল নেত্রীর। কোচবিহার থেকে সেই সভাগুলিতে যোগ দিতে যাবেন তিনি। ইতিমধ্যে শীতলকুচির ঘটনা ঘিরে তপ্ত রয়েছে রাজ্য রাজনীতি। 

Advertisement

Advertisement