scorecardresearch
 

বিধানসভায় অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারে বিজেপি, হুঁশিয়ারি দিলীপের

বিধানসভায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব (No Confidence Motion) আনতে পারে বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার এই দাবি করেছেন দলের রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন বিধাননগরে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। 

Advertisement
বিজেপি রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ বিজেপি রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ
হাইলাইটস
  • বিধানসভায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারে বিজেপি
  • মঙ্গলবার এই দাবি করেছেন দলের রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ
  • এদিন বিধাননগরে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান

বিধানসভায় রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব (No Confidence Motion) আনতে পারে বিজেপি (BJP)। মঙ্গলবার এই দাবি করেছেন দলের রাজ্য সভাপতি, সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন বিধাননগরে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান। 

এদিন দিলীপবাবু বলেন, আমরা অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারি। তার একটা সম্ভাবনা রয়েছে। আমাদের পক্ষে অনেক বিধায়ক রয়েছেন। এর পাশাপাশি আমাদের কাছে এখন অনেকে আছেন, যাঁরা বিজেপিতে যোগ দেননি। বিধানসভার অধিবেশন ডাকলে অনাস্থা আনা হলে সরকার পড়ে যেতে পারে। বিধানসভার অধিবেশন ডাকার আগে ভাবা দরকার।

বিজেপি রাজ্য সভাপতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমালোচনা করেন। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেওয়া থেকে কিষান নিধি সম্মান- বিভিন্ন বিষয়ে তাঁকে আক্রমণ। তার মতে, মুখ্যমন্ত্রী কি স্বাস্থ্য সাথী কার্ড পাওয়ার জন্য যোগ্য? তিনি সব বিষয়ে নাটক করেন। এর আগে আমি দেখেছি রাহুল গান্ধীকে। নোট বাতিলের সময় আমরা রাহুল গান্ধীকে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে টাকা তুলতে দেখেছি যারা পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতি করেছে আর তাকে ১০ হাজার টাকা তোলার জন্য লাইনে দাড়াতে হচ্ছে। 

এদিন দিলীপবাবু বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী কৃষকদের কাছ থেকে আশীর্বাদ পাবেন যদি তিনি তাদের জন্য টাকার ব্যবস্থা করে দেন আমরা এ নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে আওয়াজ করে আসছি। সারা দেশের কৃষক ইতিমধ্যে ১৪ হাজার টাকা করে পেয়েছেন। তবে এ রাজ্যের কৃষকেরা পাননি তারা বঞ্চিত হচ্ছেন এর জবাব দেবেন তাও ভাল উনি বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সরকার থেকে সরে যাওয়ার আগেই তিনি এ বিষয়ে কথা বলেছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের পোর্টাল কৃষকদের নাম নথিভূক্ত করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রীর উচিত ৭৩ লক্ষ কৃষকের নামের তালিকা পাঠিয়ে দেওয়া।কেন্দ্র সেগুলি যাচাই করে দেখবে এবং তারপরে ওই প্রকল্পের সুবিধা পাবে। রাজ্য়ের উচিত যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেই কাজ সেরে ফেলা এবং কেন্দ্রের কাছে পাঠানো। মুখ্যমন্ত্রী শুধু ঘোষণা করেন। কোনও কাজ করেন না।

Advertisement

দিল্লির কাছে কৃষক আন্দোলন নিয়ে তাঁর মত, এমন করে কোনও সমাধান হবে না। আন্দোলন দালাল, মাওবাদীরা ঢুকে পড়েছে।

Advertisement