Advertisement

WB CM Mamata Banerjee : দলের ওয়ার্কিং কমিটি নিয়ে মিটিং মমতার, টার্গেট পঞ্চায়েত ভোট?

WB CM Mamata Banerjee: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫ মে তৃণমূলের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন। তৃতীয় টিএমসি সরকারের মেয়াদের প্রথম বর্ষপূর্তিতে দলের জাতীয় ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 May 2022,
  • अपडेटेड 10:00 AM IST
  • বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫ মে তৃণমূলের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন
  • তৃতীয় টিএমসি সরকারের মেয়াদের প্রথম বর্ষপূর্তিতে দলের জাতীয় ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন
  • ওই সভা নতুন টিএমসি ভবনে ডাকা হয়েছে

বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫ মে তৃণমূলের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন। তৃতীয় টিএমসি সরকারের মেয়াদের প্রথম বর্ষপূর্তিতে দলের জাতীয় ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন। ওই সভা নতুন টিএমসি ভবনে ডাকা হয়েছে। যা মঙ্গলবার, ৩ মে উদ্বোধন করা হবে, রবিবার দলীয় সূত্রে এমন খবর জানা গিয়েছে।

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হতে পারে
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৫ মে দলের জাতীয় ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডেকেছেন। এটা ক্লোজড ডোর বৈঠক হবে। তবে নতুন জনসাধারণের প্রচার কর্মসূচি চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, দলের একজন সিনিয়র নেতা জানিয়েছেন।

সম্প্রতি বীরভূম হত্যাকাণ্ড এবং একের পর এক ধর্ষণের মামলা নিয়ে সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছে রাজ্যের শাসক দল। তার ওপর বেশ কয়েকটা ঘটনার তদন্তে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। তৃণমূল সূত্রে খবর, তারা ৫ মে থেকে সফল 'দিদি কে বলো' (দিদিকে বলুন) উদ্যোগের ভিত্তিতে একটি গণ-প্রচার কর্মসূচি শুরু করার পরিকল্পনা করছে।

আরও পড়ুন: আপনার পার্টনারের এই ৬ জিনিস খেয়াল করুন, আসল জিনিস জানতে পারবেন

আরও পড়ুন: Sara Ali Khan চুলে নীল রং করালেন, নতুন প্রোজেক্ট শুরু?

আরও পড়ুন: ভক্তদের জন্য ফের খুলছে বেলুড় মঠ, দেখে নিন কবে-কখন

নতুন প্রোগ্রামটির এখনও নামকরণ করা হয়নি। মানুষকে তাঁদের অভিযোগ এবং তা নথিভুক্ত করার সুযোগ দেবে। অনেকটা সফল 'দিদি কে বলো' উদ্যোগের মতো, তারা বলেছে।

লোকসভা ভোটের ক্ষত মেরামত
'দিদি কে বলো'-এর প্রথম চালু হয়েছিল ২০১৯ সালের ২৯ জুলাই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তা চালু করেছিলেন। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপি রাজ্যের ৪২টি লোকসভা আসনের মধ্যে ১৮টি আসন পেয়েছিল। এই ফলাফল বেশ নাড়িয়ে দিয়েছিল তৃণমূল সরকারকে। তারপর ক্ষত মেরামতিতে নাম তৃণমূল।

Advertisement

আরও পড়ুন: এই ইউটিউবার মাত্র ৪২ সেকেন্ডে কামালেন ১.৭৫ কোটি টাকা

আরও পড়ুন: হস্টেল খোলার দাবিতে বিশ্বভারতীর 'দখল' নিল এসএফআই-টিএমসিপি

জনসংযোগ প্রোগ্রামের প্রথম পর্যায়ে একটি হেল্পলাইন নম্বর এবং একটি ওয়েবসাইট - didikebolo.com - চালু করেছিলেন মমতা। অজস্র তৃণমূল নেতা এবং বিধায়ক গ্রাম ও শহরে গিয়ে মানুষের অভিযোগের সমাধান করেছেন। বলা যেতে পারে, তার ফল পেয়েছিল তৃণমূল। 

কারণ একুশের ভোটে বড়সড় জয় পেয়েছিল তৃণমূল। বিজেপি দাবি করেছিল, তারা ২০০-র বেশি আসন পাবে। এবং শাসনক্ষমতায় আসবে। তবে তা হয়নি। পরে বেশ কয়েকজন বিজেপি বিধায়ক নাম লেখান তৃণমূল কংগ্রেসে। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে গিয়েছিলেন, এমন কয়েক জন বড় বড় নাম ফের যোগ দেন তৃণমূলে। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement