Advertisement

লাইফস্টাইল

Real vs Fake Egg: এবার ডিমেও ভেজাল! আসল না নকল, ডিম চিনবেন কীভাবে?

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • 22 Oct 2025,
  • Updated 11:10 AM IST
  • 1/10


'সানডে হো ইয়া মানডে, রোজ খাও আন্ডে।' ডিম খাওয়ার উপকারীতা অনেক। এটি ওজন কমাতে সহায়ক, পেশী মজবুত করে এবং কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে রাখে। চুল ও ত্বকের জন্যও উপকারী ডিম। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে তোলা থেকে হাড় মজবুত করা এমনকী মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি করে ডিম। কিন্তু আজকাল সেই ডিমেও ভেজাল নজরে আসছে। কীভাবে চিনবেন আসল আর নকল ডিম? 
 

  • 2/10

ডায়াটিশিয়ানদের অধিকাংশই ডিমকে সুপারফুড বলে থাকেন। এতে থাকে ভিটামিন, মিনারেল, ক্যালসিয়াং এবং প্রোটিনের মতো পুষ্টিগত উপাদান। যা শরীরের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। শীতকালে সাধারণত ডিম বেশি খাওয়া হয়। 
 

  • 3/10


বাজারে ছেয়ে গিয়েছে নকল ডিম। স্বাস্থ্যের জন্য তা বিপজ্জনক। তাই আসল ও নকল ডিমের পার্থক্য করা খুবই জরুরি। নকল ডিম খেয়ে ফেললে কী হতে পারে? 

  • 4/10


বাজারে ছেয়ে যাওয়া নকল ডিম দেখতে অবিকল আসলের মতোই। কিন্ত সেগুলিতে থাকে জিলেটিন এবং কৃত্রিম রং। এছাড়াও নকল ডিম তৈরি হয় জমাট বাঁধার মতো রাসায়নিক এবং কৃত্রিম উপাদান দিয়ে। দেখতে আসল ডিমের মতো হলেও এতে নেই কোনও পুষ্টিগত উপাদান। বরং এর মধ্যে থাকা রাসায়নিক পদার্থগুলি স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। 

  • 5/10

নকল ডিমে থাকে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট, স্টার্চ, রেজিন, জিলাটিন এবং কৃত্রিম খাবারের রং। এগুলি খাদ্যে বিষক্রিয়া ঘটাতে পারে। রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটতে পারে যা লিভার এবং কিডনির মতো অঙ্গগুলির জন্য ক্ষতিকারক। 

  • 6/10


নকল ডিম খেলে বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া বা কোষ্টকাঠিন্যের মতো হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। নকল ডিমে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থের কারণে অ্যালার্জি হতে পারে। এতে ক্ষতি হতে পারে লিভার, কিডনি ও স্নায়ুতন্ত্রের। নকল ডিমে থাকে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান। 

  • 7/10


আসল এবং নকল ডিমের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। এগুলি জানা থাকলে আসল এবং নকলের মধ্যে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। প্রথমে ডিমের খোসা ছাড়ান। আসল ডিমের খোসা রুক্ষ এবং দানাদার হয়। এতে ছোটখাটো গর্ত থাকতে পারে। তবে নকল ডিমের খোসা মসৃণ এবং অভিন্ন হয়। এটি আসল ডিমের খোসার থেকে আরও চকচকে হতে পারে। 

  • 8/10

ডিম ঝাঁকিয়েও বোঝা যায় আসল এবং নকল ডিম। আসল ডিম নাড়ালে কোনও শব্দ হয় না কারণ কুসুম এবং সাদা অংশ খোসার ভিতরে ভাল ভাবে আবদ্ধ থাকে। কিন্তু নকল ডিম নাড়াতে জলের মতো শব্দ হতে পারে। কারণ এর ভিতরে তরল বা আলগা মিশ্রণ থাকে। 

  • 9/10

ডিমের খোসার শক্তি অবশ্যই পরীক্ষা করা উচিত। আসল ডিমেপ খোসা সহজেই ভেঙে যায়। ভিতরের পাতলা অংশে ঝিল্লি থাকে। তবে নকল ডিমের খোসা খুব শক্ত এবং ভাঙা কঠিন হয়ে যায়। 

  • 10/10

আসল ডিমের কুসুম বৃত্তাকার এবং শক্ত হয়। নকল ডিমের কুসুম কম গোলাকার এবং ভাঙ্গা সহজ। রান্না করা আসল ডিমের স্বাভাবিক স্বাদ এবং গঠন থাকে। কিন্তু নকল ডিম সমানভাবে রান্না হয় না। এর স্বাদ এবং গঠনও অস্বাভাবিক এবং নকল মনে হতে পারে।

Advertisement

লেটেস্ট ফটো

Advertisement