Advertisement

লাইফস্টাইল

দিঘা থেকে বিদেশ যাচ্ছে ইলিশের চেয়ে হাজারগুণ দামি কোটি টাকার তেলিয়া ভোলা

তাপস ঘোষ
  • দীঘা,
  • 29 Oct 2021,
  • Updated 2:28 PM IST
  • 1/13

প্রায় এক কোটি টাকার তেলিয়া ভোলা মাছ উঠল দীঘা মোহনার মৎস আড়তে। মাছ দেখতে ভিড় উৎসুক মৎস্যজীবী ও পর্যটকদের। কোটি টাকা আয়ের পাশাপাশি পর্যটনের ক্ষেত্রে হয়ে উঠেছে দীঘা।

  • 2/13

এবার একটা দুটো নয়, প্রায় ৩৩ টি তেলিয়া ভোলা উঠলো মা বাসন্তী নামের একটি ট্রলারে। প্রায় এক কোটি টাকার মাছ এই ট্রলারে ওঠায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা দীঘা মোহনার মৎস্য বাজারে।

  • 3/13

জানা গিয়েছে এই তেলিয়া ভোলা প্রতি কেজি বাজার মূল্য ১২ হাজার ৬০০ টাকা করে। ৩৩ টি মাছের মূল্য প্রায় এক কোটি টাকা।

  • 4/13

এক একটি মাছের মূল্য প্রায় তিন লক্ষ টাকা করে। এর আগে একটি দুটি উঠতে দেখা যেতো। তাতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এতটাই দামী এই মাছ।

 

  • 5/13

এখন এককালীন ৩৩ টি মাছ দেখতে দীঘা মোহনার মৎস্য বাজারে উৎসুক মৎস্যজীবী ও পর্যটকদের ভিড় জমেছে। এতগুলি মাছ জীবিত কোনও ব্য়াক্তিই একসঙ্গে আগে কখনও দেখেননি বলে জানিয়েছেন।

  • 6/13

দিঘা মোহনার আড়তদার শ্যামসুন্দর দাসের আড়তে নিয়ে যাওয়া হয় মাছগুলি। খবর ছড়িয়ে পড়তেই আড়তে আসা ব্যবসায়ী-মৎসজীবীদের হুড়োহুড়ি পড়ে যায়৷

  • 7/13

মাছ নিয়ে দরাদরিও হয়৷ শ্যামসুন্দরবাবু বলেন, ‘মাছগুলি নিলামে কেজি প্রতি প্রায় ১২ হাজার ৮০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে দাম উঠেছে প্রায় ৯৮ লক্ষ ৭৮ হাজার ৪০০ টাকা।’

  • 8/13

এই মাছের বিভিন্ন অংশ চিকিৎসা-সহ নানা কাজে ব্যবহৃত হয় বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। তাই বিশ্ব বাজারে এর দাম এত বেশি।

 

  • 9/13

সম্প্রতি গোসাবা সোনারগাঁ থেকে একদল জেলে সুন্দরবনে মাছ ধরতে গিয়ে ৭৮ কেজি ৪০০ গ্রাম ওজনের তেলিয়া ভোলা মাছ পান৷

 

  • 10/13

সেই মাছ শনিবার ক্যানিং মাছ আড়তে নিয়ে আসা হয়৷ শেষ পর্যন্ত তা ৩৭ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে৷ ‘কলকাতা মেরিন নামে ফিশ’ নামে এক সংস্থা ওই মাছ কেনে৷

  • 11/13

গোটাটাই বিদেশে রপ্তানি হবে বলে আড়ত সূত্রে খবর৷ কোনও বিরল ওজনের মাছ এত দামে এর আগে বিক্রি হয়নি বলে জানিয়েছিলেন আড়তদাররা।

  • 12/13

তেলিয়া ভোলা মাছ সাধারণত একটি বা কখনও দুটি একসঙ্গে পাওয়া গিয়েছে। এগুলি তেমনভাবে ঝাঁকেও ঘোরে বলে খবর নেই।

  • 13/13

তবে কীভাবে এতগুলি মাছ একবারে জালে উঠেছে, তা বুঝতে পারছেন না কেউই। মৎস্যজীবীদের অনেকেই মনে করছেন আরও মাছ থাকতে পারে ওই এলাকায়। তাই চেষ্টা শুরু করেছেন তাঁরা।

Advertisement
Advertisement