Advertisement

লাইফস্টাইল

World Stroke Day: এই ৫ অভ্যাস অজান্তেই বাড়িয়ে দিচ্ছে প্রাণঘাতী স্ট্রোকের ঝুঁকি!

Aajtak Bangla
  • 29 Oct 2021,
  • Updated 4:25 PM IST
  • 1/8

প্রতি বছর ২৯ অক্টোবর বিশ্ব স্ট্রোক দিবস পালিত হয় মানুষকে স্ট্রোকের লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন করতে। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ২ কোটি মানুষ প্রতি বছর স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। সংখ্যাটা সত্যিই চমকে দেওয়ার মতোই!

  • 2/8

স্ট্রোক কী? কোনও কারণে মস্তিষ্কের রক্তবাহী ধমনী সংকীর্ণ হয়ে রক্ত চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেলে মস্তিষ্কের কোষ অক্সিজেনের অভাবে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এই পরিস্থিতিকেই চিকিৎসকেরা স্ট্রোক বলেন।

  • 3/8

শুধুমাত্র অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বা জীবনযাত্রাই যে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়, তা কিন্তু নয়! বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাসও কৌশলগত ত্রুটির কারণে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। চলুন এমনই ৫ অভ্যাস সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক যেগুলি আমাদের অজান্তেই বাড়িয়ে দিচ্ছে প্রাণঘাতী স্ট্রোকের ঝুঁকি!

  • 4/8

যাঁরা খাবারে বেশি লবণ খান বা স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার খান তাঁদের স্ট্রোক এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি। প্যাকেটজাত এবং প্যাকেটজাত খাবারেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে লবণ এবং নাইট্রেট প্রিজারভেটিভ থাকে, যা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

  • 5/8

যাদের শারীরিক পরিশ্রম কম বা যারা প্রতিদিন কাজ করে না তাঁদেরও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। দিনের অধিকাংশ সময় বসে থাকা, স্থূলতা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। এমন জীবনযাত্রার কারণে স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ফলে ভবিষ্যতে স্ট্রোকের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

  • 6/8

আপনি যদি প্রায়ই মাত্রাতিরিক্ত মদ্যপান করেন, তাহলে এখনই সতর্ক হয়ে যান! কারণ, এটি স্ট্রোকের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করলে রক্তচাপ বাড়ে এবং একই সঙ্গে বেড়ে যায় স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

  • 7/8

নিয়মিত ধূমপান বা তামাক সেবনের অভ্যাস স্ট্রোকের বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়। ধূমপান হার্ট এবং রক্তনালীগুলির ক্ষতি করে, যা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। এর পাশাপাশি আপনার যদি প্রায়শই পর্যাপ্ত ঘুম না হয় বা নিয়মিত পর্যাপ্ত বিশ্রামের অভাব ঘটে, সে ক্ষেত্রেও স্ট্রোকের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।

  • 8/8

উল্লেখিত বিষয়গুলি ছাড়াও আরও বেশ কিছু কারণে স্ট্রোকের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে অবশ্যই কোনও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা ডায়েটিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করতে ভুলবেন না।

Advertisement
Advertisement