যৌনমিলনের আগে উভয় অংশীদারের পারস্পরিক সম্মতি থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি কেউ যৌনসঙ্গম না চায়, তাহলে অপর সঙ্গী সঙ্গম উপভোগ করতে পারবেন না।
অতএব, উভয় অংশীদারের শুধুমাত্র সম্মতিতে সঙ্গম উপভোগ করা সম্ভব। কিন্তু অনেক সময় এমনও হয় যে উভয় সঙ্গীর পারস্পরিক সম্মতির পরেও যৌনতায় তৃপ্তি পাওয়া যায় না। এটি এমনও হতে পারে যে মহিলা সঙ্গী বা পুরুষ সঙ্গী যৌনতার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্দীপনা গ্রহণে অক্ষম।
অনেক সময় পুরুষেরা এই চিন্তায় ডুবে থাকেন যে, তাদের নারী সঙ্গীকে কীভাবে জাগানো উচিত। কারণ অধিকাংশ নারীকে উত্তেজিত করা সহজ নয়। মহিলাদের উদ্দীপিত করার জন্য, তাদের কিছু অঙ্গে স্পর্শ করা প্রয়োজন।
নারীদের শরীরে এমন অনেক অঙ্গ রয়েছে যেগুলো খুবই স্পর্শকাতর। এই স্পর্শকাতর অংশগুলোকে যদি ভালোবাসার ছোঁয়া দেওয়া যায়, তাহলে যে কোনো নারী খুব সহজেই খুব উত্তেজিত হয়ে উঠতে পারেন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক নারীদের কোন অঙ্গ স্পর্শ করলেই তাদের কামেচ্ছা চরমে পৌঁছাবে...
মহিলাদের কোমরও খুবই স্পর্শকাতর। নারীর কোমরের নিচের অংশে স্পর্শ বা চুম্বন করা হলে যে কোনো নারীই যৌন মিলনের জন্য আকুল হয়ে ওঠেন। এ ছাড়া মহিলাদের উরুর ভেতরের অংশে স্পর্শ করলেও তারা উত্তেজনায় শিউরে ওঠেন।
যদি সঙ্গিনীকে আরও বেশি উত্তেজিত করতে চান, তবে আদর করার সময় তাঁর স্তনের পাশে, গলার সামান্য নিচে স্পর্শ করা প্রয়োজন। চুম্বনের ধীরে ধীরে সঙ্গিনীর পিঠে, ঘাড়ে হালকা হালকা স্পর্শ করতে থাকুন। এতে সঙ্গিনীর কামেচ্ছা চরমে পৌঁছাবে।
মেয়েদের বা মহিলাদের স্তনকে তাদের শরীরের সবচেয়ে স্পর্শকাতর অঙ্গ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফোরপ্লে চলাকালীন মহিলাদের স্তনে সুনিয়ন্ত্রিত স্পর্শ, আদর তাদের উত্তেজনার চরমে পৌঁছে দিতে পারে। প্রথমেই এই কৌশল প্রয়োগে বিরূপ ফল মিলতে পারে। তাই সব কিছুর আগে সঙ্গিনীর মন, তার পছন্দ বোঝা সবচেয়ে জরুরি।