প্রাক্তন দিনামো জাগরেব ডিফেন্ডার ডিনো ড্রিপিকে ২০০৯ সালে ক্লাব দ্বারা তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল তার স্ত্রী নিভস সেলসিয়াস প্রকাশ করার পরে যে তারা একবার ক্লাবের মাঠের মধ্যে যৌন সম্পর্ক করেছিলেন।
সেলসিয়াস ২০০৯ সালে একটি সার্বিয়ান টকশোতে প্রকাশ করেছিলেন যে এই দম্পতি জাগ্রেবের মাক্সিমিরের কেন্দ্র বৃত্তে ডুবে গিয়েছিলেন যৌন মিলনে, দিনামো এবং ক্রোয়েশিয়ান জাতীয় দলের উভয়ের বাড়ি।
শোতে কথা বলার সময় সেলসিয়াস ব্যাখ্যা করেছিলেন যে "দিনো আমাদের জন্য স্টেডিয়ামের আলো জ্বালানোর ব্যবস্থা করেছিলেন এবং অবশেষে তিনি ফুটবলের মাঠের মাঝখানে সেক্স করার স্বপ্ন পূরণ করেছিলেন। এটা খুবই দুষ্টু ছিল।"
খেলার মাঠে যৌন মিলন খুব একটা এর আগে শোনা যায়নি। তবে ক্রোয়েশিয়ার এই ফুটবলার ও মডেলের তরফে এবার এমনটাও প্রকাশ পেয়েছে। ঘটনাটি অনেকদিন আগের হলেও বেশ অবাক করা একটি বিষয়।
যৌন মিলন খাটে, গাড়িতে বা বিভিন্ন জায়গায় করতে শোনা গিয়েছে অতীতে। একই সঙ্গে খেলার মাঠে গ্যালারির মাঝেও বেশ কিছুবার এমন ঘটনা ভাইরাল হয়েছে, তবে মাঝ মাঠে মিলনে লিপ্ত হওয়া. এমনটা এই প্রথম শোনা গিয়েছে।
সেলসিয়াস ফুটবল পিচে তাদের আবেগের রাত কাটানোর পর এবং ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ক্লাব ত্যাগ করার কিছুদিন পরেই দিনামো তালিকাভুক্ত করেন।
২০০৮-০৯ মরশুমের শেষে ক্লাবে বিক্রি হওয়ার আগে তিনি মূলত জার্মান দলের কার্লস্রুহরকে লোনে দিয়েছিলেন।
২০১৩ সালে অবসর নেওয়ার আগে ড্রপিক গ্রিস, ইউক্রেন, ক্রোয়েশিয়া এবং ব্রুনাইতে খেলতে গিয়েছিলেন। বিভিন্ন জায়গায় খেলেছেন এই ফুটবলার।
পরবর্তিতে নিভস সেলসিয়াসের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় এই ফুটবলারের। তাঁর অতীতের স্ত্রী এমনটা ইতিমধ্যেই ফুটবলারের ব্যাপারে প্রকাশ করে ফেলেছেন।
শোনা যায় তাঁর স্ত্রী নিভস সেলসিয়াস যৌন মিলনের জন্য বেশ আগ্রহী। বিভিন্ন পুরুষের সঙ্গে ইতিমধ্যেই যৌনতায় লিপ্ত হয়েছে সেলসিয়াস।
এই ফুটবলারের স্ত্রী একই সঙ্গে অন্যতম একজন নামকরা মডেল। তাঁর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও। কারণ তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় বড় পরিমাণে রয়েছে ভক্তরা।
এই মুহূর্তে এই ফুটবলারের বয়স প্রায় ৪০য়ের কাছাকাছি। এই প্লে-বয় মডেলের সঙ্গে মাঠের মাঝে সেক্স করা এই প্রথম শোনা গিয়েছে। তবে এই মেডলের বয়সও প্রায় ৩০ থেকে ৪০-র মাঝামাঝি।
সব ছবির সৌজন্য- ইনস্টাগ্রাম ও টুইটার।