এসি চালাতে গিয়ে কখনও এই ভুল করবেন না। এক ঝটকায় খসে যেতে পারে মোটা টাকা। তার পরিমাণও কম নয়, দশ পনেরো হাজার টাকার ধাক্কা লাগতে পারে।
ভারতে একাধিক শহরে খুব গরম পরে। যার কারণে এসি ছাড়া প্রাণ ওষ্ঠাগত হয়ে আসে। এসি চালালে সব এসিতেই সেখান থেকে বেশ কিছুটা জল বের হয়।
আসলে এসির ভিতরে কম্প্রেসার, কনডেনসার এবং কুলিং কয়েল এর মত বেশ কিছু পার্টস থাকে। কন্ডেন্সার এবং কুলিং কয়েল যখন কাজ করতে শুরু করে তখন ভিতরে জল তৈরি হয়। যা এসি বাইরে বের করে দেয়। এর মধ্যে মিনারেলস থাকে না।
এসি থেকে বের হওয়া জলে একাধিক খনিজের ঘাটতি দেখা দেয়। এ কারণে এটি ইনভার্টার এ ব্যবহার করা যায় না।
এসি থেকে বের হওয়া জলে ইলেক্ট্রোলাইট সলিউশনের রূপে কাজ করতে যে কেমিক্যাল প্রয়োজন সেটি থাকে না।
ইনভার্টার ব্যাটারিতে সঠিক জল না যদি ভরে থাকেন, তাহলে তার ভিতরে থাকা প্লেট খারাপ হওয়ার ভয় থাকে। আসলে ব্যাটারিতে খারাপ বা ভুল ধরনের জল সেটি শুকিয়ে দিতে পারে। যাতে সেটি খুব তাড়াতাড়ি খারাপ হয়ে যায়।
ইনভার্টারের ব্যাটারি খারাপ হলে তাহলে মোটা টাকা গচ্ছা যায়। এটি ঠিক করতে ১০-১৫ হাজার টাকা খরচ হয়ে যেতে পারে।
এসি থেকে বের হওয়া জল ঘরে ব্যবহার করা যেতে পারে। যার মধ্যে ঘর-গাড়ি পরিষ্কার করার মতো কাজ রয়েছে।
এসি থেকে বের হওয়া জল অনেকে গাছে দেওয়ার কাজে ব্যবহার করেন। যদিও এখনও পর্যন্ত এতে কোনও পরিষ্কার তথ্য মেলেনি। যে এটি গাছের জন্য খারাপ না ভাল।
উইন্ডো বা স্প্লিট দুই রকমের এসিতেই জল বের হয়। এটি পাইপ লাগিয়ে বোতল বোতলে স্টোর করা যেতে পারে।