Tips To Check Adulterated Mustard Oil: বেশিরভাগ বাড়িতেই রান্না করার সময় সরষের তেল ব্যবহার করেন। অন্যদিকে, অনেকে ত্বক ও চুলের যত্নেও সরষের তেল ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। কারণ, সরষের তেল স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক ও চুলের জন্যও উপকারী।
কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই না জেনে বাজার থেকে নকল বা ভেজাল সরষের তেল কেনেন। সরষের তেল আমাদের স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য যতটাই উপকারী ভেজাল তেল ততটাই ক্ষতিকারক এবং বিপজ্জনক!
ভেজাল তেলে খাঁটি সরষে তেলের মতো ঝাঁঝ আর রং আনতে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করে কিছু অসাধু কারবারি। কিছু সহজ উপায়ে জেনে নিতে পারেন যেগুলির সাহায্যে আসল ও নকল সরষের তেল তিনতে সুবিধা হবে।
ফ্রিজে রাখুন: সরষের তেল কেনার পর একটি পাত্রে রেখে সেটিকে ফ্রিজে রাখুন। তেলে কোনও প্রকার ভেজাল থাকলে তা জমে যাবে। ফ্রিজে রাকলেও খাঁটি সরষের তেল একই রকম থাকবে।
হাতের তালুতে ঘষে পরীক্ষা করুন: ঘরেই সরষের তেল হাতে ঘষেও খাঁটি কিনা তা চিনে নিতে পারেন। এর জন্য হাতের তালুতে দুই-এক ফোঁটা তেল ফেলে ঘষে দেখুন। তেলের রং চলে গেলে বুঝতে হবে ওই তেলে ভেজাল আছে।
রঙের মাধ্যমে চিহ্নিত করুন: সরষের তেলের রং খুব ঘন এবং গাঢ় হয়। তবে তেলে হালকা হলুদ রং দেখলে তাতে ভেজাল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
নাইট্রিক অ্যাসিড টেস্ট: এজন্য একটি টেস্টটিউবে ৫ গ্রাম সরষের তেল নিন। এবার এতে নাইট্রিক অ্যাসিড মেশান। এরপর টেস্টটিউবটি কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করুন।
নাইট্রিক অ্যাসিড টেস্ট: নাইট্রিক অ্যাসিড টেস্টে নকল সরষের তেলের রং সঙ্গে সঙ্গে লাল হতে শুরু করবে। পাশাপাশি আসল সরষের তেল কিছুটা কমলা বা গাঢ় হলুদ দেখাবে।