করোনা মহামারী, লকডাউন— সব মিলিয়ে গত দেড় বছরে বদলে দিয়েছে অনেক কিছু। বদলে গিয়েছে কাজের ধরন। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-এর সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন অসংখ্য চাকুরিজীবী।
—প্রতীকী ছবি।
কিন্তু বাড়ি থেকে অফিসের সমস্ত কাজ একই ভাবে করা সম্ভব নয়। ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-এ বাইরে বেরনোর ঝুঁকি না থাকলেও বাড়িতে বসে নিশ্চিন্তে কাজ করার পরিবেশ থাকে না অনেক সময়।
—প্রতীকী ছবি।
কিন্তু তাই বলে অফিসে একসঙ্গে বসে কাজ করার ঝুঁকিও নেওয়া যায় না। এই সমস্যার সমাধানের নতুন ঠিকানা Work Pod।
কী এই Work Pod? ছোট ছোট কেবিনের মতো ঘর। এক জনের নিশ্চিন্তে বসে কাজ করার জন্য প্রায় সব কিছুই রয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রীত ঘরে মিলবে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ আর Wify ইন্টারনেট পরিষেবা।
এর সঙ্গেই থাকছে বুক শেল্ফ, ফটোকপির মেশিনের মতো জরুরি আয়োজন। এই ঘর ভাড়ায় পাওয়া যাবে। ন্যূনতম ৯০ মিনিটের জন্য এমন ব্যক্তিগত কেবিনের মতো ঘর পাওয়া যাবে মাত্র ৩০ টাকায়!
—প্রতীকী ছবি।
অবিশ্বাস্য মনে হলেও এমনই ব্যবস্থা করেছে নিউটাউন-কলকাতা ডেভেলপমেন্ট অথরিটি। নিউটাউন অ্যাকশন এরিয়া ১-এ দু’টি এবং অ্যাকশন এরিয়া ২-এ একটি Work Pod বানানো হয়েছে।
—প্রতীকী ছবি।
এই তিনটি Work Pod ওই এলাকাগুলির বাসস্থান সংলগ্ন চত্তরেই তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি Work Pod-এ ২০ জনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। অর্থাৎ, তিনটি Work Pod মিলিয়ে মোট ৬০ জনের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
—প্রতীকী ছবি।
প্রাথমিক ভাবে, সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই Work Pod খোলা রাখার কথা ভাবা হয়েছে। সূত্রের খবর, এ মাসের মধ্যেই এগুলি উদ্বোধন হওয়ার কথা।
—প্রতীকী ছবি।