Advertisement

উত্তরবঙ্গ

করোনাকে উপেক্ষা করে আক্রান্তদের বাড়িতে ত্রাণ নিয়ে জেলাশাসক

অসীম দত্ত
  • আলিপুরদুয়ার,
  • 16 May 2021,
  • Updated 8:04 PM IST
  • 1/8

করোনা আক্রান্তদের ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিলেন জেলাশাসক সুরেন্দ্র কুমার মিনা। হোম আইশোলেশনে উপসর্গহীন করোনা আক্রান্তদের ঘরে ঘরে ত্রান নিয়ে হাজির খোদ জেলা শাসক।

  • 2/8

রবিবার আলিপুরদুয়ার জেলার চা বলয়ের আদিবাসী মহল্লার মানুষ দেখলেন, করোনকে বুড়ো আঙলু দেখিয়ে তাঁদের ঘরে ত্রাণ নিয়ে সটান হাজির জেলাশাসক। এদিন আলিপুরদুয়ার জেলার ভারত-ভুটান সীমান্ত সংলগ্ন সাঁতালি চা বাগানে ত্রান হাতে পৌঁছে যান সুরেন্দ্র কুমার মিনা। এই চা বাগানের বেশ কয়েকটি পরিবার উপসর্গহীন করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম আইশোলেশনে রয়েছে।

 

  • 3/8

করোনা সংক্রমণের জেরে প্রতিটি পরিবারে রুটিরুজির টান পড়েছে। আক্রান্ত পরিবার গুলো এক প্রকার অনাহার অর্ধাহারে দিন গুজরান করেছে।
সামাজিক বয়কটের শিকার এই পরিবার গুলো বাড়ির বাইরে বের হতে পারছেন না।ফলে তাদের পরিবারের লোকেদের এক প্রকার বাড়ির বাইরে পা রাখা নিষেধ।

 

  • 4/8

এর জেরে বাজার, দোকান, রেশন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র তারা সংগ্রহ করতে অক্ষম। আদিবাসী অধ্যুষিত উত্তরের এই চা বলয়ের বেশ কিছু পরিবার করোনা আক্রান্ত হয়ে বেশ বিপাকে পড়েছে।

 

  • 5/8

জেলার অসম-বাংলা সীমানার কুমারগ্রাম ব্লকের সংকোশ চা বাগান থেকে শুরু করে ভারত-ভুটান সীমান্তের মাদারিহাট ব্লকের রাঙামাটি চা বাগান সর্বত্র প্রায় একই দৃশ্য। 

 

  • 6/8

ইতিমধ্যেই কালচিনি ব্লকের বিডিও প্রশান্ত বর্মন ব্লকের বিভিন্ন চা বাগানের করোনা আক্রান্ত রোগীদের ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন।
এবার স্বয়ং জেলাশাসক চা বাগানের করোনা আক্রান্তদের  ঘরে ত্রান পৌঁছে দেওয়াতে অনাহার থেকে রেহাই মিলছে বাগানের সরল সহজ মানুষ গুলোর। 

  • 7/8

জেলা শাসক সুরেন্দ্র কুমার মিনা এদিন তার দপ্তরের অন্যান্য আধিকারিকদের নিয়ে করোনা আক্রান্ত পরিবার গুলোকে চাল, ডাল, আটা, তেল,সবজি সহ ওষুধ সব কিছু পৌঁছে দেন। জেলাশাসক সুরেন্দ্র কুমার মিনা জানান চা বাগানে সকল করোনা  আক্রান্ত পরিবারের কাছ থেকে জেলাপ্রশাসন ও ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

 

 

  • 8/8

জেলার চা বাগানের প্রায় সমস্ত করোনা আক্রান্ত পরিবারের সাথেই দেখা করেছি। তাদের কোনও সমস্যা বা অসুবিধা আছে কি না এই বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। এবং যাদের সমস্যা হচ্ছে তাদের সেফ হোম অথবা কোভিড হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছি। পাশাপাশি চা বাগানের মানুষদের বোঝানো হচ্ছে তারা যেন করোনা আক্রান্ত পরিবার গুলোকে সাহায্য করে। তাদের সাথে কেউ যেন দুর্ব্যবহার না করে।

Advertisement
Advertisement