Advertisement

উত্তরবঙ্গ

গান্ধীজির স্মৃতিতে এখনও দুশো বছরের পুরনো বাড়িতেই থাকেন নরেন্দ্র সিং

জয়দীপ বাগ
  • শিলিগুড়ি,
  • 02 Oct 2021,
  • Updated 6:05 PM IST
  • 1/10

দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর জন্ম জয়ন্তী। গোটা দেশের সঙ্গে শামিল শিলিগুড়িও। বাড়তি কিছুটা উৎসাহ রয়েছে শিলিগুড়িবাসীর। 

  • 2/10

শিলিগুড়ি শহরেই জড়িয়ে রয়েছে মহাত্মা গান্ধীর অনেক স্মৃতি। দার্জিলিং থেকে ফেরার পথে শিলিগুড়িতে এক বাড়িতে রাত কাটিয়েছিলেন তিনি ।

  • 3/10

আর তাই মহাত্মা গান্ধীর পদধূলি ওই বাড়িতে পড়ায় প্রায় ২০০ বছরের কাছাকাছি সময় ধরে ওই বাড়িকে আজও একই অবস্থায় রেখে গান্ধীজির স্মৃতিচারণা করে চলেছেন বাড়ির বর্তমান মালিক নরেন্দ্র সিং।

  • 4/10

দেশ স্বাধীনের আগে ১৯২২ সালে দার্জিলিংয়ে এসেছিলেন দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। কিন্তু দার্জিলিং এসে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি দার্জিলিঙে অসুস্থ অবস্থায় ছিলেন।

  • 5/10

এই খবর গান্ধীজির কাছে যাওয়ার পর তিনি দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশকে দার্জিলিংয়ের দেখতে এসেছিলেন। শোনা যায় তখন ট্রেনে করে শিলিগুড়ি টাউন স্টেশনে পৌঁছে সরাসরি তিনি দার্জিলিঙে চলে গিয়েছিলেন।

  • 6/10

সেই সময় শিলিগুড়িতে এসে তৎকালীন জেলা কংগ্রেসের সভাপতি শিউমঙ্গল সিংয়ের আবেদনে শিলিগুড়িতে তার বাড়িতে একরাত কাটিয়েছিলেন।

  • 7/10

তাঁর স্মৃতিচারণায় এখনও নস্টালজিক নাতি। শিলিগুড়িতে হাসমিচকের কাছে আজ যেখানে নীলাদ্রিশিখর বিল্ডিং রয়েছে, সেখানেই  বাড়ি ছিল তৎকালীন দার্জিলিং জেলা কংগ্রেসের সভাপতি শিউমঙ্গল সিংয়ের। অত্যন্ত সক্রিয় জেলা কংগ্রেসের নেতা ছিলেন তিনি।

  • 8/10

শনিবার যখন গোটা দেশজুড়ে জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর ১৫২ তম জন্মজয়ন্তী পালিত হচ্ছে, তখন শিলিগুড়িতে গান্ধীজির তার বাড়িতে থাকার স্মৃতিচারণা করছেন শিউমঙ্গল সিংয়ের নাতি নরেন্দ্র সিং। বর্তমানে নগরায়নে শিলিগুড়িতে কংক্রিটের বড় বিল্ডিংয়ে ঢেকে গেলেও আজও প্রায় ১৫০ বছরের বেশি সময় ধরে বাবা ও দাদুর স্মৃতি বিজড়িত কাঠের বাড়িতে জীবন যাপন করছেন তিনি।

  • 9/10

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিউমঙ্গল সিংয়ের নাতি নরেন্দ্র সিং বলেন, দাদুর আমলে চিত্তরঞ্জন দাশকে দেখতে দার্জিলিংয়ে তার বাড়িতে এসেছিলেন গান্ধীজি। সেই সময় দাদুর আমলে পুরনো বাড়িতে এক রাত কাটিয়েছিলেন তিনি।

 

  • 10/10

শুনেছি গান্ধীজি নিজের কাজ নিজেই করতে পছন্দ করতেন। এমনকী সকালে নিজের বিছানা পর্যন্ত নিজেই তুলেছিলেন। তবে আজ সেই বাড়িটি না থাকলেও বাবার ও দাদুর মুখে শোনা গল্প আজ তাজা স্মৃতি।

Advertisement
Advertisement