Advertisement

পশ্চিমবঙ্গ

PHOTOS: ডুয়ার্সে ব্যাপক ভিড়, হোমস্টে-হোটেল-রিসর্টে আগামী ১০ দিনের বুকিং শেষ

অসীম দত্ত
  • আলিপুরদুয়ার,
  • 19 Oct 2021,
  • Updated 6:54 PM IST
  • 1/8

তিল ধারণের জায়গা নেই ডুয়ার্সের (Dooars) পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে। পুজোর ছুটিতে পর্যটক উপচে পড়ছে ডুয়ার্স রানি আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar)। ইতিমধ্যেই জেলার সমস্ত হোমষ্টে, হোটেল, লজ, রিসর্ট আগামী দশ দিনের জন্য বুকিং হয়ে গিয়েছে।

  • 2/8

উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলের বিলাসবহুল ভিস্তাডোম কোচের আগামী তিনমাসের বুকিং-ও শেষ। ফলে করোনা সংক্রমণের জেরে গত প্রায় দু'বছর ধরে মুখ থুবড়ে পড়া ডুয়ার্সের পর্যটন শিল্পে ফের নতুন করে জাগছে আশা।

  • 3/8

ডুয়ার্সের অর্থনৈতিক পরিকাঠামো মূলত পর্যটন নির্ভর। করোনা সংক্রমণ ও লকডাউনে প্রায় দু'বছর বন্ধ ছিল সমস্ত পর্যটন কেন্দ্র। যার জেরে কর্মহীন হয়ে পড়েছিলেন কয়েক লক্ষ মানুষ। তবে বর্তমানে সেই পরিস্থিতি থেকে কিছুটা রেহাই পেয়েছেন পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষজন। আলিপুরদুয়ার জেলায় রয়েছে দুটি জাতীয় উদ্যান এবং একটি বাঘ্র সংরক্ষণ কেন্দ্র।

  • 4/8

এছাড়াও এই জেলার পাশেই রয়েছে আর্ন্তজাতিক ভারত-ভুটান সীমান্ত। তাছাড়া গোটা জেলাটিই পাহাড়, চা বাগান, নদী, জঙ্গল দিয়ে ঘেরা।
স্বাভাবিক কারণেই দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে এই জেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য অত্যন্ত পছন্দের। তাই করোনা সংক্রমণ কমে আসতেই জেলার পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ভিড় থিকথিক করছে। 
 

  • 5/8

কুমারগ্রাম ব্লকের ভুটানঘাট থেকে শুরু করে কালচিনি ব্লকের ভারত-ভুটান আর্ন্তজাতিক সীমান্ত কিংবা বক্সা টাইগার রিজার্ভের ভেতর গড়ে ওঠা জয়ন্তী ও জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের কোলে তৈরি হওয়া চিলাপাতা পর্যটন কেন্দ্রগুলিতেই মূলত বেড়াতে যান পর্যটকরা।

  • 6/8

জেলার সরকারি বাংলোগুলো বাদ দিলে, ৫০০টিরও বেশি হোমষ্টে, লজ ও রিসর্ট রয়েছে। সমস্ত হোমষ্টেগুলিই পর্যটকে পরিপূর্ণ।

  • 7/8

চিলাপাতা ইকো-ট্যুরিজম সোসাইটির আহ্বায়ক অভিক গুপ্ত বলেন, চিলাপাতা পর্যটন কেন্দ্রে আগামী কয়েকদিনের বুকিং শেষ হয়ে গিয়েছে। করোনার সংক্রমণের সময় যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল সেখান থেকে অবস্থা কিছুটা ফিরছে। 

  • 8/8

পাশাপাশি আলিপুরদুয়ার জেলা ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র তমাল গোস্বামী বলেন, মানুষ ডুয়ার্সে বেড়াতে আসছেন। এটাই সবচেয়ে বড় কথা। যার জেরে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা কিছুটা আর্থিক স্বস্তি পাচ্ছেন।

Advertisement
Advertisement