ভাইফোঁটার আনন্দে সামিল রাজনৈতিক নেতানেত্রীরাও। শাসক-বিরোধী প্রত্যেককেই দেখা গেল ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার আনন্দে মেতে উঠতে। রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের ভাইফোঁটার মধ্যে এদিনের সবচেয়ে বড় চমক তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে মুকুল রায়, শোভন চট্টোপাধ্যায় ও বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতি।
এছাড়া তৃণমূলের অন্যান্য নেতানেত্রীদেরও ভাইফোঁটা দিতে ও নিতে দেখা যায়। সাংসদ সৌগত রায়কে ভাইফোঁটা দিলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এদিন একইসঙ্গে আরও অনেককেই ভাইফোঁটা দেন চন্দ্রিমা।
ফোঁটা নিতে দেখা যায় কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকেও।
অন্যদিকে ফোঁটা নিলেন সুজিত বসু। তাঁর দিদি অসুস্থ থাকায় কিছুদিন আগে দুশ্চিন্তায় ছিলেন সুজিত। তবে এদিন সেই দিদির হাত থেকেই ফোঁটা নেন তিনি।
ফোঁটা নিলেন রাজ্যের আরও এক মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন - দলে ফিরতে বললেন দিদি? মমতার বাড়িতে ভাইফোঁটা সেরে যা বললেন শোভন-বৈশাখী...
টালিগঞ্জের এক বৃদ্ধাশ্রমের আবাসিকদের থেকে ফোঁটা নিলেন বাংলার অপর এক মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।
রাহুল সিনহা-সহ অন্যান্য বিজেপি নেতাদের ভাইফোঁটা দিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়।
এদিন এক রক্তদান শিবিরে উপস্থিত থেকে ভাইফোঁটা নিলেন শুভেন্দু অধিকারী।
অন্যদিকে চাকরিপ্রার্থী আন্দোলনকারীদের ধর্নামঞ্চে গিয়ে ফোঁটা দেন বিজেপি নেত্রী তনুজা চক্রবর্তী।
বাদ গেলেন না বামেরাও। যাদবপুরের এক শ্রমজীবী ক্যান্টিনে ভাইফোঁটা নিলেন বিমান বসু।