CBI Arrests Bardhaman Municipality Administrator: বর্ধমান পুরসভার প্রশাসক প্রণব চট্টোপাধ্যায় (Bardhaman Municipality Administrator Pranab Chatterjee) ওরফে খুদুদাকে গ্রেপ্তার করল সিবিআই (CBI)। আর্থিক তছরূপ এবং একটি অর্থ লগ্নিকারী সংস্থার সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগেই গ্রেফতার বলে জানা গিয়েছে। গ্রেফতারের পর শুত্রুবার আদালতে পেশ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্লাড প্রেশারে ভুগছেন? মুলো খেয়েও নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, এছাড়াও...
বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি
পাশপাশি বর্ধমানের ঢলদিঘি পেট্রোল পাম্পের উল্টোদিকে প্রণব প্রণব চট্টোপাধ্যায় (Bardhaman Municipality Administrator Pranab Chatterjee)-এর অফিস এবং তেলমারুই পাড়ার বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি অভিযান চালায় সিবিআই (CBI)।
আরও পড়ুন: দু'হাতে কোনও ক্রমে ঢাকার চেষ্টা! পুনমের বোল্ড TOPLESS ছবি ভাইরাল
যদিও সিবিআই (CBI)-এর তরফ থেকে এখনও কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি গ্রেপ্তারের ঘটনায়। খোদ শাসকদলের পুর প্রশাসককে গ্রেপ্তারের ঘটনায় চাঞ্চল্য জেলা জুড়ে। কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূলের বিরোধীদলগুলো।
আরও পড়ুন: তুলাইপাঞ্জি আর বাঁশকাঠি চালে ধামাকা অফার দিচ্ছে রাজ্য, মিলবে Whatsapp-এ
মেয়াদ শেষ
২০১৮ সালে বর্ধমান ও গুসকরা এবং ২০১৯-এ বাকি পুরসভারগুলির মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। তারপর পুরসভার নির্বাচন না হওয়ায় বর্ধমান পুরসভার দায়িত্ব নেয় জেলা প্রশাসন। বর্ধমান পুরসভার মেয়াদ ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর শেষ হয়ে গিয়েছিল। তারপর ২৬ অক্টোবর প্রশাসক হিসাবে নিযুক্ত করা হয় বর্ধমান সদর উত্তরের মহকুমাশাসককে।
আরও পড়ুন: গোলাপী বিকিনিতে সি বিচে উষ্ণতা ছড়ালেন TV অভিনেত্রী
এলেন প্রণব
চলতি বছরে ১৬ অগষ্ট পুর এবং নগরউন্নয়ন দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে প্রশাসকের দায়িত্ত্ব থেকে বর্ধমান উত্তরের মহাকুমা শাসককে অব্যহতি দিয়ে বর্ধমান পুরসভার প্রশাসক হিসাবে প্রণব চট্টোপাধ্যায়কে ওরফে খুদুদাকে নিযুক্ত করা হয়। সরকারি আধিকারিকদের সরিয়ে দলীয় নেতাদের করা হয় পুরপ্রশাসক। এমনই অভিযোগ উঠেছে।
আরও পড়ুন: এই মাছের ৫৫৫টি দাঁত! রোজ ২০টা ভাঙে আবার গজায়...
অফিস খুলে দিয়েছেন!
তাঁর স্ত্রী রেখা চট্টোপাধ্যায় দাবি করেন, একটি সংস্থা কিছুদিনের জন্য ভাড়া ছিল। আমরা জানতাম না ওরা কী করে। ভাড়া দিত। আমাকে জিজ্ঞাসা করতে এসেছিল, আপনি কী কিছু জানেন। আমি জানিয়েছি, কিছু জানি না। ভাড়া দিয়েছিলাম। কিছুদিন ছিল। এখানে কোনও কিছু জিনিসে হাত দেয়নি। ওরা নিজেরাই কথা বলছিল। তখন বলি অফিস খুলে দিয়েছেন তো! আধ-ঘণ্টাখানেক ছিল। ব্য়াঙ্কের কর্মীরাও ছিলেন।
আরও পড়ুন: বীরভূমে হইহই, দাপাচ্ছে যুদ্ধের ট্যাঙ্ক, তবে কারণটা বেশ মজাদার
এদিকে, তল্লাশি চালিয়ে কিছু কাগজপত্র ফাইল বন্দি করে সংগ্রহ করে নিয়ে গেল সিবিআই (CBI) টিম। তখনও তারা কিছু বলতে চায়নি।