বাদাম, কাজু এবং আখরোটের মতো ড্রাই ফ্রুটস প্রোটিন, ভিটামিন এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ যা কোলাজেন উৎপাদনে সাহায্য করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
প্রতিদিন এগুলি খাওয়া আপনার ত্বকের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে। আপনি এগুলিকে আপনার স্মুদি, দই বা ওটমিলের সঙ্গে যোগ করতে পারেন যাতে এর পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি পায়।
পালং শাক অন্যান্য পাতাযুক্ত শাকসবজি ভিটামিন এ, সি এবং কে সমৃদ্ধ যা কোলাজেন সংশ্লেষণে সহায়তা করে এবং ত্বকের ক্ষতি প্রতিরোধ করে। আপনি স্যালাড, স্মুদিতে বা সাইড ডিশ হিসাবে সবুজ শাকসবজি রাখতে পারেন।
যা কোলাজেন উৎপাদনের জন্য অপরিস্বর্য। আপনি আপনার সকালে ওটস, স্মৃদি এবং শেকে বেরি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি ত্বকের উপকারিতা উভয়ের জন্যই আপনার খাদ্যতালিকায় রসুন অন্তর্ভুক্ত করুন।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং রাস্পবেরির মতো বেরিগুলিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোলাজেনকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সিও রয়েছে।
কমলালেবু, লেবু এবং আঙ্গুরের মতো সাইট্রাস ফল ভিটামিন সি-এর দুর্বন্ত উৎস যা কোলাজেন সংশ্লেষণে সাহায্য করে এবং ত্বকের ক্ষতিকারক মুক্ত র্যাডিকেলগুলিকে নিরপেক্ষ করে। আপনি সালাদে তাজা লেবুর রস ছেঁকে নিতে পারেন।
ভারতীয় খাবারে ব্যবহৃত রসুন আপনাকে তরুণ রাখতেও সাম্বায্য করতে পারে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে রসুনে সালফার থাকেযা কোলাজেন উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য।