Advertisement

লাইফস্টাইল

Shibkhola Siliguri: পাহাড়-নদী-ঝরনা-চা বাগান, শিলিগুড়ির কাছেই, কীভাবে যাবেন?

Aajtak Bangla
  • কার্শিয়ং,
  • 29 May 2023,
  • Updated 1:19 PM IST
  • 1/10

Shibkhola Siliguri: চারিদিকে কোলাহল দূষিত পরিবেশে আপনি কি ক্লান্ত? তাহলে আপনার জন্য শান্তির ঠিকানা হতেই পারে কার্শিয়াং এর শিবখোলা । এখানে এলে প্রকৃতির বিশুদ্ধ বাতাসে বুক ভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার অফুরন্ত সুযোগ রয়েছে।

  • 2/10

শান্ত পরিবেশে ঝরনার কলকল ও ঝিঁঝিঁ পোকার শব্দ কানে নিয়ে কাটিয়ে দিতে পারবেন রাত। তাই চিরাচরিত গন্তব্য ছেড়ে কিছুটা সময় কাটিয়ে যান কার্শিয়াংয়ের শিবখোলা থেকে।

  • 3/10

চিরাচরিত দার্জিলিং ও কালিম্পং থেকে যারা কিছুটা শান্ত পরিবেশে প্রকৃতির মাঝে বিশুদ্ধ বাতাসে নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটাতে চান তাদের জন্য নতুন ঠিকানা কার্শিয়াংয়ের শিবখোলা।

  • 4/10

শিলিগুড়ি শহর থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার। সুকনা থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে। আঁকাবাঁকা খাড়া পাহাড়ি পথ অতিক্রম করলেই পৌঁছে যাওয়া যাবে শিবখোলায়।

  • 5/10

এখানে এলে মিলবে মনোরম শান্ত পরিবেশ আর সারাবছরই ঠান্ডা শিরশিরে অনুভূতি। সঙ্গে মনোমুগ্ধকর পাহাড়ি খরস্রোতা নদীর কলরব। একপাশে খাড়া পাহাড় নেমে গেছে। পাহাড়ের ঢালে চা বাগান।

  • 6/10

আবার শিবখোলার অনেকটা জায়গায় সমতল। সেখানে বাগান। শিশুরা হুটোপাটি করে খেলতে পছন্দ করে। আর অন্ধকার নামলেই ঝিঁঝিঁ পোকা ডাক সঙ্গে বনফায়ারের সুবিধা। রাত যত বাড়ে একটা রহস্যময় ভালোলাগা কাজ করে।

  • 7/10

পর্যটকদের জন্য রয়েছে থাকা এবং খাওয়ার দারুণ সুবন্দোবস্ত। জানা গেছে শিবখোলা অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে ডিলাক্স রুমে থাকা ও খাওয়া বাবদ প্রতি পর্যটকের খরচ করতে হবে ১৫০০ টাকা। এছাড়াও অন্যরুম পাওয়া যায় ১৪০০ টাকায়। সুবিধা সমস্তই মেলে। 

  • 8/10

শিবখোলা অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পে পর্যটকদের খাওয়ানোর জন্য এখনও কর্তৃপক্ষ কাঠের উনুনে রান্না করে। যাতে খাবারের একটা আদিম স্বাদ বজায় থাকে। এছাড়াও এখান থেকে কাছেই রংটংয়ে ঘুরে আসতে পারেন। যা মোমোর জন্য বিখ্যাত।

  • 9/10

কীভাবে যাবেন?

শিলিগুড়ি নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পৌঁছে গাড়ি রিজার্ভ করে সরাসরি পৌঁছে যাওয়া যাবে শিবখোলাতে। এছাড়াও সামান্য খরচে শেয়ার গাড়িতেও পৌঁছে যাওয়া যাবে শিবখোলায়। 

 

  • 10/10

শিবখোলায় অ্যাডভেঞ্চার ক্যাম্পের পাশাপাশি রয়েছে এখানে বহু পুরনো একটি শিব মন্দির। জানা গিয়েছে ওই মন্দির পাহাড়ের মানুষের কাছে খুব জাগ্রত। স্থানীয়দের বিশ্বাস ওই এলাকায় আজও নাকি বাবা শিব রক্ষা করেন। এছাড়া এখান থেকে কাছে কার্শিয়াং, রংটং, সুকনা, সিটং। গাড়ি বা বাইকে এলে ঘুরে আসতে পারেন। স্থানীয় গাড়িও ভাড় নিতে পারেন।

Advertisement
Advertisement