Advertisement

লাইফস্টাইল

শীত পড়তেই Signature ভাপা পিঠে নামল মালদার রাস্তায়, ভিড়

মিল্টন পাল
  • 24 Oct 2021,
  • Updated 12:04 PM IST
  • 1/10

শীত মানেই নানা ধরণের পিঠেপুলি, নানা রকম খানা, হালকা মিঠে রোদ আর দেদার মজা। পাকাপাকি শীত না পড়লেও লক্ষ্মীপুজোর পরই হিমেল হাওয়া শীতের আমেজ এনে দিয়েছে।

  • 2/10

উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্রই শীতের নরম রোদে গা ভাসিয়ে চলছে খুনসুটি। সকলেই তাড়াতাড়ি গরম বিদেয় নেওয়াতে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।

  • 3/10

আর শীত নামতেই অনুষঙ্গ যেসব সঙ্গে করে আসে, তার মধ্যে অন্যতম উত্তরবঙ্গের অন্যতম পছন্দের ভাপা পিঠে। সাদা নরম ভেলভেটের মতো সুস্বাদু।

  • 4/10

মুখে দিলে মনে হয় উলের তৈরি ওই পিঠা যেন জিভের ভিতর দিয়ে হৃদয়ে সরাসরি প্রবেশ করছে। ভিতরে থাকা খেজুরের গুড়ের পুর যখন ভেঙে জিবে চলে আসে, তখন বোধহয় এই তো স্বর্গ।

  • 5/10

হালকা শীত পড়তেই মালদায় ইতিমধ্য়েই রতুয়ায় নেমে পড়েছে ভাপাল পিঠের সম্ভার। শুরু হয়েছে ভাপার পিঠার পসরা ঘিরে হামলে পড়া ভিড়।

  • 6/10

শীত পড়তে আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। তা হোক। যা হাতে নেই, তা নিয়ে ভেবে কি লাভ ! কিন্তু যা হাতে আছে, তার স্বাদ চেটেপুটে নিতে আপত্তি কোথায় !

  • 7/10

শীতের সেই আমেজ পড়তেই গ্রামে ভাপা পিঠে নিয়ে হাজির মহিলারা। আর শীতের আমেজে ভাপা পিঠার মজা নিতে সকাল সকাল রতুয়ার ডাকবাংলা মোমিনপাড়ার ভাপাপিঠার দোকানের সামনে ভিড় করছে ছোট থেকে বড় সকলেই।

  • 8/10

গ্রামবাংলায় শীতকালে চার মাস ধরে পিঠা পাওয়া যায়। চালের গুঁড়ো ও গুড় দিয়ে তৈরি করা হয় ভাপা পিঠা। কোথাও আবার ক্ষীরের পুর দেওয়া হয়।

  • 9/10

কয়েক বছর আগেই ১ টাকা থেকে এই ভাপা পিঠে বিক্রি হতো উত্তরবঙ্গের সর্বত্র। ১ থেকে দাম উঠল ২ টাকা। এরপর ৫ টাকায় ২টি। তারপর বছর দুয়েক আগে পর্যন্ত ৫ টাকা পিস বিক্রি হয়েছে।

  • 10/10

গত বছর থেকেই একটি দশ টাকার কমে বিক্রি করছে না কেউই। ক্ষীর ভরা থাকলে দাম নেওয়া হচ্ছে ১৫ টাকা। একটু মনক্ষুণ্ণ হলেও আপত্তি করছেন না কেউই। রেস্তোরাঁয় তৈরি  নানা ফাস্টফুডের প্রতি ঝোঁক থাকলেও ভাপা পিঠার মজা নিচ্ছেন বহু মানুষ।

Advertisement
Advertisement