Travel and Tourism: ভারতে ঘুরতে যাওয়ার জায়গার অভাব নেই বলা যেতে পারে। পাহাড় থেকে শুরু করে দ্বীপ, সাগর, দূর্গ, মরুভূমি- কী নেই! আসুন আমরা বিশাল এই দেশের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জায়গার ব্য়াপারে জেনে নিই।
আরও পড়ুন: প্লেনে এয়ারহোস্টেসের সে কী নাচ! ভিডিও VIRAL, তুমুল প্রশংসা
লাল কেল্লা
এটি তৈরি করেছিলেন শাহজাহান। সেটা ১৬৪৮ সালের ঘটনা। লাল কেল্লা প্রায় ২ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে। এর দু'টি প্রধান দ্বার বা গেট রয়েছে। একটি হল লাহোর গেট এবং অন্যটি দিল্লি গেট।
আরও পড়ুন: পিঙ্ক ড্রেসে Malaika Arora-র জাদু দেখে ফিদা ফ্য়ানেরা, ছড়িয়ে দিলেন মায়া
তাজমহল
দুনিয়ার সাত আশ্চর্যের মধ্যে অন্য়তম তাজমহল। এটি রয়েছে আগ্রায়। যমুনা নদীর তীরের এই স্থাপত্য় তামাম দুনিয়ার মন কেড়েছে।
আরও পড়ুন: কর্মরত সিভিক ভলান্টিয়ারকে 'নির্মল'-মিষ্টি, ফের বিতর্কে তৃণমূল নেতা
গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া, মুম্বই
আরব সাগরের ধারে অবস্থিত এই পর্যটনস্থলটি। এটির উচ্চতা ২৬ মিটার। ব্য়াসালট এবং কংক্রিট দিয়ে তৈরি এটি।
আরও পড়ুন: বাংলা-বাঙালির দুর্গাপুজো UNESCO-র হেরিটেজ তালিকায়, উচ্ছ্বাস
মেহরানগড় ফোর্ট, যোধপুর
এটি তৈরি হয়েছিল ১৫ শতকে। যোধপুরের মানুষের সুরক্ষার জন্য এই ইমারতের ডিজাইন করা হয়েছিল। সেখানে এখন একটি সংগ্রহশালা তৈরি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মেটারনিটি লিভ কলেজ ছাত্রীদের জন্যও, সিদ্ধান্ত ইউজিসি-র
মাইসোর প্য়ালেস, কর্নাটক
এখানে অগ্নিকাণ্ড হয়েছিল, ১৮৯৭ সালে। তারপর সংস্কার করা হয়। মাইসোর প্য়ালেসের তিন তলার মহল পুরোপুরি সারাই করা হয়। সেখানকার দরবারে একটি বিয়র মণ্ডপও রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভুল মানল সিবিএসই, দশম শ্রেণিতে বিতর্কিত প্রশ্নটিতে দেওয়া হবে ফুল মার্কস
ইলোরা গুহা, আওরঙ্গাবাদ
এটিকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট বলে ঘোষণা করেছে। জৈন এবং বুদ্ধ ধর্মের সাধু-সন্তরা এর নির্মাণ করেছিলেন। এখানে মঠ, পুজো করার ঘর, মন্দির রয়েছে।
আমের অথবা অম্বর দূর্গ, জয়পুর
এটি তৈরি হয়েছিল ১৫৯২ সালে। জলেব চৌক, দ শিলা দেবী মন্দির এই দূর্গের বৈশিষ্ট্য। এর সঙ্গে মানুষের জন্য একটি হলও রয়েছে। সেটির নাম দেওয়ান-এ-আম।
কুতুব মিনার, নতুন দিল্লি
রাজধানী দিল্লিতে রয়েছে এটি। কুতুব মিনারকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট বলে ঘোষণা করেছিল ইউনেস্কো। এটি ৭৩ মিটার উঁচু।