Advertisement

পশ্চিমবঙ্গ

PHOTOS : রণক্ষেত্র চন্দননগর, সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে আক্রান্ত পুলিশ

ভোলানাথ সাহা
  • 10 Jun 2021,
  • Updated 9:59 AM IST
  • 1/7

দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ উত্তপ্ত হুগলির চন্দননগর (Chandannagar)। দুই গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একে অপরের দিকে ইটবৃষ্টি ও বোমাবাজির অভিযোগ। ভাঙচুর চালান হয় বেশকয়েকটি দোকান এবং দুচাকার গাড়িতে। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে আহত ১ পুলিশ কর্মী। সঙ্গে আহত হয়েছেন আরও একজন। নতুন করে উত্তেজনা এড়াতে এলাকায় মোতায়েন রয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। 
 

  • 2/7

জানা গিয়েছে, বুধবার সন্ধ্যায় চন্দননগরের লক্ষ্মীগঞ্জবাজার অঞ্চলে লিচুপট্টি ও উর্দুবাজারের দুটি গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ বেঁধে যায়। মুহূর্তের মধ্যে রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। অভিযোগ, একে অপরের দিকে বোমা ছুঁড়তে থাকে দুই পক্ষই।

  • 3/7

আরও অভিযোগ, ভাঙচুর চালান হয়েছে ফুটপাথ সংলগ্ন কয়েকটি দোকানে এবং রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বেশকয়েকটি গাড়িতেও। একটি গোডাউনেও আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দেয় দমকল বাহিনী।

  • 4/7

এদিকে সংঘর্ষের খবরে এলাকা পৌঁছায় বিশাল পুলিশ বাহিনী। নামানো হয় RAF। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে আহত হন ১ পুলিশ কর্মী। আহত হন একজন সাধারণ মানুষও। চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি তাঁদের চন্দননগর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। নতুন করে যাতে আর সংঘর্ষ না ছড়ায় তারজন্য এলাকায় মোতায়েন রয়েছে পুলিশ বাহিনী। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ। 

  • 5/7

এই প্রসঙ্গে চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার অর্ণব ঘোষ জানান, দুই এলাকার লোকজন এক জায়গায় বসে গল্প করার সময়ই তাদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। যা ধীরে ধীরে সংঘর্ষের আকার ধারণ করে। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলেও জানান পুলিশ কমিশনার। 

  • 6/7

অন্যদিকে ডিসিপি হেড কোয়ার্টার প্রবীণ প্রকাশ বলেন, ঘটনায় একজন পুলিশ কর্মী ও একজন সাধারণ মানুষ সামান্য আহাত হয়েছেন। একটি দোকানেও আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। তবে দমকল আগুন নিভিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরও বলেন, এলাকায় আপাতত পুলিশ পিকেট রয়েছে এবং পরিস্থিতি পুরোপুরিই নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। 

  • 7/7

তবে এই ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে চন্দননগরের সাধারণ মানুষের মধ্যে। সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে যেখানে পুলিশই আক্রান্ত, সেখানে সাধারণ মানুষ কতটা নিরাপদ, সেই প্রশ্নও উঠছে তাঁদের মধ্যে। 

Advertisement
Advertisement