Advertisement

পশ্চিমবঙ্গ

Visva-Bharati University Kali Puja : 'ব্রাহ্ম' বিশ্বভারতীতে কালীপুজো নিয়ে বিশেষ আলোচনা সভা, জোর বিতর্ক

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 22 Jul 2022,
  • Updated 4:07 PM IST
  • 1/12

Visva-Bharati University Kali Puja: নয়া বিতর্কে জড়াল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানে কালীপুজো নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। এ নিয়ে এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন পড়ুয়াদের একাংশ। প্রতিবাদ করেছে এসএফআই। কী করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই জাতীয় আলোচনা সভার আয়োজন করতে পারে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁদের বক্তব্য, এটা বিশ্বভারতীর সংস্কৃতির বিরোধী।

  • 2/12

উপাচার্যকে কটাক্ষ
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি এসএফআই নেতারা। 

  • 3/12

তাঁদের কটাক্ষ, উপাচার্য নিজের শেষযাত্রায় আরএসএ-কে তেল দিয়ে নিজের পিঠ বাঁচাতে বিতর্কিত বিষয়টিকে লেকচার সিরিজ নিয়ে এসেছেন। 

  • 5/12

এর আগেও আলোচনা সভা নিয়ে বিতর্ক
একুশের বিধানসভা ভোটের পর এক আলোচনা সভার বিষয়বস্তু নিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। 

  • 6/12

তখন আয়োজন করা হয়েছিল 'কেন বাংলা বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি ভোটে জিততে পারল না'। সে নিয়ে আমন্ত্রণপত্র ছাপানো হয়েছিল।

  • 7/12

যদিও প্রবল বিরোধিতার মুখে পড়ে নিজেদের অবস্থান থেকে পিছু হটেছিল বিশ্বভারতী। সেই সভার আয়োজন বাতিল করে দেওয়া হয়। 

  • 8/12

কালী পুজো
বিশ্বভারতী সূত্রে খবর, এবার 'কালী পুজোর ধারণা' নিয়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে বক্তৃতা করার কথা স্বামী শরদাত্মানন্দ মহারাজের। 

  • 9/12

২৫ জুলাই সেই সভার আয়োজন করা হবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল লাইব্রেরির কনফারেন্স হলে। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করার কথা উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর। 

  • 10/12

আলোচনা নিয়ে এসএফআইয়ের দাবি
এসএফআই এই অনুষ্ঠানের আয়োজনের বিরোধিতা করেছে। সংগঠনের রাজ্য কমিটির সদস্য এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সোমনাথ সাহা বলেন, "সংসদে বিশ্বভারতী আইনের ভিত্তি ছিল মহর্ষির উইল। একেশ্বরবাদের উপাসক মহর্ষি তাঁর উইলে সাকার উপাসনার কোনও সংস্থান রাখেননি।"

  • 11/12

তিনি আরও বলেন, "ব্রহ্মচর্য আশ্রম প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও সেই উইলকেই মান্যতা দিয়েছিলেন গুরুদেব। তাই বর্তমান উপাচার্যের কালী উপাসনা শীর্ষক বক্তৃতামালা বিশ্বভারতী আইনের মূল পরিকাঠামো বিরোধী। এই উদ্যোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে গুরুদেবকে অপমান করা, অমর্যাদা করা। প্রবল প্রতিবাদ জানাচ্ছি এই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের।"

  • 12/12

তিনি দাবি করেন, উপাচার্য নিজের অন্তিম যাত্রায় আরএসএসকে তেল দিয়ে নিজের পিঠ বাঁচাতে বিতর্কিত বিষয়টিকে লেকচার সিরিজে নিয়ে এসেছেন। যার সঙ্গে শিক্ষা ও শিক্ষাজগতের কোনও সম্পর্ক নেই। উনি এনআইআরএফ (NIRF)-এ বিশ্ববিদ্যালয়ের মান বাড়াতে না পারলেও অন্তিম যাত্রায় নিজের মান বাঁচানোর এবং আরএসএসের সাপোর্ট পাওয়ার চেষ্টা করছেন।

Advertisement
Advertisement