Advertisement

বিশ্ব

Gaza Peace Summit: গাজা তো সম্পূর্ণ ধ্বংস, যেন 'মৃত্যুপুরী'তে ফিরছেন বাসিন্দারা, ভয়াবহ সব ছবি

Aajtak Bangla
Aajtak Bangla
  • 13 Oct 2025,
  • Updated 10:52 AM IST
  • 1/15

ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০০-র বেশি। এখনও ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার অব্যাহত রয়েছে। গত ৩ দিনে, গাজার হাসপাতালগুলি ৩২৩ জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে, যার মধ্যে ২৯৫ জনকে ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। 

  • 2/15

 আর এ সবের মধ্যেই প্রশ্ন উঠছে আদৌ কি শান্তি প্রতিষ্ঠা হবে গাজায়? স্থায়ী সমাধান হবে সমস্যার? হাজার হাজার মানুষ যখন ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই ঘরে ফিরছেন, তখন অনিশ্চয়তা গ্রাস করছে 

  • 3/15

হাজার হাজার প্যালেস্তাইনবাসী দক্ষিণ গাজা থেকে গাজা সিটিতে ফিরে আসা শুরু করেছেন। কয়েক সপ্তাহ আগে তারা ইজরায়েলি অভিযানের কারণে সেখান থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। 

  • 4/15

ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, বিপুল সংখ্যক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত সংকীর্ণ উপকূলীয় রাস্তা ঘরে উত্তর দিকে হেঁটে যাচ্ছেন, তাদের গন্তব্য ধসে পড়া টাওয়ার ও ধ্বংসপ্রাপ্ত ভবনগুলোর মধ্যে গাজা উপত্যকার বৃহত্তম শহর।

  • 5/15

ফেরত আসা অনেকেই ২০ কিলোমিটারেরও বেশি পথ হেঁটে যাচ্ছেন, পিঠে যা অবশিষ্ট সামগ্রী ছিল তা বহন করে চলেছেন। যাদের সামর্থ্য আছে, তারা গাধার গাড়ি বা ছোট ট্রাক ভাড়া করে অত্যন্ত কষ্টসাধ্য যাত্রা সম্পন্ন করছেন। কেউ কেউ প্যালেস্তাইনের পতাকা নাড়াচ্ছেন এবং ভিক্ট্ররি সাইন দেখাচ্ছেন, কিন্তু আদতে তারা ক্লান্ত ও অবসন্ন। বহু মানুষ অপুষ্টিতে ভুগছেন এবং মাসের পর মাস বাস্তুচ্যুত, ক্ষুধা ও আতঙ্কের পর অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়েছেন।

  • 6/15

ফিরে আসা মানুষদের অনেকেই বলছেন, তারা নিরাপত্তার নিশ্চয়তা নয়, বরং হতাশা থেকেই ফিরে আসছেন। অনেকে ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছেন তাদের ঘরবাড়ি আর টিকে নেই। প্রায় ৭ লক্ষ মানুষ গাজা সিটি ও উত্তরাঞ্চল থেকে বাস্তুচ্যুত হয়েছিল ইজরায়েলি অভিযানের সময়, যখন ব্যাপক বিমান হামলা চালানো হয় এবং ইজরায়েলি সেনা বিভিন্ন এলাকায় প্রবেশ করে। 
 

  • 7/15

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলছেন,'গাজায় যুদ্ধ শেষ হয়েছে। আপনারা বুঝতেই পারছেন।' ইজরায়েলের উদ্দেশে রওনা হওয়ার আগে এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানে ওঠার আগে সাংবাদিকদের ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, 'আমরা সবাইকে খুশি করতে যাচ্ছি। সবাই খুশি। তা সে ইহুদি হোক, মুসলিম হোক বা আরব দেশগুলো। আমরা ইজরায়েলের পর মিশরে যাব। সেখানে অত্যন্ত শক্তিশালী, বড় ও ধনী দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে দেখা করব। তারা সবাই এই গাজা শান্তি চুক্তির অংশ হতে আগ্রহী।'

  • 8/15

গাজা শান্তি চুক্তিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ছাড়াও থাকবেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী, জর্ডনের রাজা, আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী, কাতারের এমির, হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী, কুয়েতের এমির, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, বাহরিনের রাজা, কানাডার প্রধানমন্ত্রী, প্যালেস্তাইনের প্রেসিডেন্ট, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট, ইরাকের প্রধানমন্ত্রী, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট, সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর ভাইস প্রেসিডেন্ট,ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, ওমানেপ বিদেশমন্ত্রী, সাইপ্রাসের প্রেসিডেন্ট, জার্মান চান্সেলর, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী, ইটালির প্রধানমন্ত্রী, ভারতের বিদেশ প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন, স্পেনের প্রধানমন্ত্রী, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট এবং রাষ্ট্রসঙ্ঘের সেক্রেটারি জেনারেল। 

  • 9/15

ইজরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, রেড ক্রসের একটি কনভয় উত্তর গাজা অঞ্চলের একটি হ্যান্ডওভার সাইটের দিকে পৌঁছচ্ছে। যেখানে তারা হামাস থেকে একাধিক যুদ্ধবন্দিদের উদ্ধার করবে। রেড ক্রস পরে এই ৬ জন বন্দিকে গাজার ভিতরে ইজরায়েলি সেনার কাছে পৌঁছে দেবে। যারা তাদের তারপর নিরাপদে গাজা উপত্যকা থেকে বের করে রেইমের কাছে একটি সামরিক প্রতিষ্ঠানে নিয়ে যাবে। সেখানে তাদের প্রাথমিক শারীরিক ও মানসিক পরীক্ষা করা হবে এবং তারা তাদের পরিবারদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন। বাকি ১৪ জন জীবিত বন্দিকে পরে গাজার বিভিন্ন এলাকা থেকে মুক্তি দেওয়া হবে।

  • 10/15

ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, 'সোমবার একটি নতুন পথের সূচনা হচ্ছে।' রবিবার একটি ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, 'সন্তানরা তাদের সীমান্তে ফিরে আসবে। একটি নতুন পথের সূচনা হচ্ছে। একটি নির্মাণের পথ, একটি নিরাময়ের পথ এবং আমি আশা করি হৃদয়গুলো একত্রিত করার একটি পথ।'

  • 11/15

ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় জানিয়েছে, বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং তাঁর স্ত্রী সারা নেতানিয়াহু ফেরত আসা বন্দিদের জন্য হোস্টেজ ডিরেক্টরেটের তৈরি রিসেপশন কিটের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত নোটও যোগ করেছেন। কিটটিতে রয়েছে পোশাক, ব্যক্তিগত সরঞ্জাম, একটি ল্যাপটপ, একটি মোবাইল ফোন এবং একটি ট্যাবলেট।

  • 12/15

 নোটটিতে লেখা রয়েছে: ইজরায়েলের সমস্ত জনগণের পক্ষ থেকে স্বাগত। আমরা আপনাদের জন্য অপেক্ষা করেছি। আপনাদের আলিঙ্গন করছি। সারা ও বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

  • 13/15

রাষ্ট্রসঙ্ঘ রবিবার জানিয়েছে, ৭ মাস পর প্রথমবারের মতো গাজায় রান্নার গ্যাসের সরবারহ পৌঁছেছে। সাহায্য পৌঁছনোর প্রথম ট্রাকটি রবিবার সন্ধ্যায় গাজা উপত্যকায় পৌঁছয়। 

  • 14/15

সপ্তাহের পর সপ্তাহ কেটে গিয়েছে। বহুদিন পর শেইখ রাদওয়ান, কারামা এবং বিচ ক্যাম্প এলাকায় প্রবেশ করল গাজার মানুষ। তারা দেখেন আবাসিক ব্লকগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছে, শত শত বাড়ি ধ্বংস হয়েছে এবং এলাকার অধিকাংশ কাঠামো মুছে গিয়েছে।

  • 15/15

সোশ্যাল মিডিয়ায় কয়েক ডজন ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, বাসিন্দারা ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন এবং তাদের পাড়ায় যা অবশিষ্ট আছে তা ক্যামেরাবন্দি করছেন। এমনই এক ভাইরাল ভিডিও ক্লিপে একজন ব্যক্তিকে বলতে শোনা গিয়েছে, 'এটাই শেষ এলাকা যেখানে আমরা পৌঁছতে পারি। ইজরায়েলি সেনা এখনও কাছাকাছি আছে। ধ্বংসযজ্ঞের মাত্রা দেখুন, তারা সবকিছু ধ্বংস করেছে।'

Advertisement
Advertisement