আলু একটি 'root vegetable' হলেও, তা খাওয়ার কিছু খারাপ দিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন সদগুরু।
সদগুরুর মতে, আলুর মতো মাটির নিচে জন্মানো সবজিতে তামসিক গুণ থাকে। এটি শরীরে জড়তা বাড়ায়।
আলু খেলে ঘুম বেশি পায়। ফলে যারা পড়াশোনা বা ধ্যানচর্চায় যুক্ত, তাঁদের আলু এড়ানোই ভালো।
যারা পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে চান, তাঁদের আলু খাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। এতে মন স্থির থাকে না।
ধ্যান বা যোগাভ্যাস যাঁরা করেন, তাঁদের জন্য তামসিক খাদ্য একেবারে বারণ করেছেন সদগুরু।
আলু তামসিক, যা উদ্যম কমায়। সাত্ত্বিক খাবার যেমন ফল, সবুজ শাকসবজি খাওয়ার পরামর্শ দেন সদগুরু।
আলুর পরিবর্তে শাক, গাজর, শসা বা কুমড়োর মতো হালকা খাবার খাওয়া যেতে পারে।
সদগুরুর মতে, তামসিক খাবার ধ্যান ও আত্মোন্নতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই আলু না খাওয়াই ভালো।
আলুর প্রভাবে শরীর ভারী হয়ে পড়ে, মনেও অলসতা আসে। এই অবস্থায় কোনও আত্মিক অনুশীলন সম্ভব নয়।
সদগুরুর টিপস অনুযায়ী, ছাত্রছাত্রী এবং ধ্যানচর্চাকারীদের আলু খাবার আগে দু’বার ভাবা উচিত। শরীরই সাধনার প্রথম ধাপ।