মথুরা
হোলির সঙ্গে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সম্পর্ক রয়েছে। পুরাণ অনুযায়ী তাঁর জন্ম মথুরায় হয়। এখানের দ্বারকাধীশ মন্দিরে হোলির দিন শ্রীকৃষ্ণের ধুমধাম করে পুজো হয়। বহু মানুষ একত্রিত হন হোলি খেলতে।
জয়পুর
এক সময় হাতির পিঠে চেপে এখানকার রাজপরিবারের লোকজন আবির ওড়াতে ওড়াতে যেতেন। তবে ২০২১২ সালের পর থেকে উৎসব বন্ধ হয়েছে। কিন্তু হোলিতে দারুণ বড় আয়োজন করেন এখআনকার রাজপরিবার এবং তাঁদের আত্মীয়রা। দূরদূরান্ত থেকে পর্যটকরা এই ইভেন্ট দেখার জন্য আসেন।
আনন্দপুর সাহিব
হিমালয়ের শিবালিক রেঞ্জের পাদদেশে দারুণ সুন্দর প্রাকৃতি পরিবেশে পঞ্জাবের আনন্দপুর সাহিব গুরুদ্বারা। সেখানে শিখ সম্প্রদায়ের বহু মানুষ একত্রিত হয়ে হোলির উৎসব পালন করেন।
বরসানা
পৌরাণিক কাহিনি অনুযায়ী শ্রীকৃষ্ণের প্রেয়সী রাধা এই গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এখানে লাঠমার হোলি খেলা হয়। এর বিশেষত্ব, রাধার গ্রামের মহিলারা কৃষ্ণের গ্রাম নন্দগ্রামের ছেলেদের লাঠিপেটা করেন। তবে পুরো বিষয়টাই প্রতীকী।
বলদেও
মথুরা থেকে সামান্য দূরে এখানকার দাওজি মন্দিরে বিরাট পুজো হয়। আসলে এটি শ্রীকৃষ্ণের দাদা বলরামের মন্দির। তিনিও হোলির ধর্মীয় মাহাত্ম্যের অঙ্গ।
অমৃতসর
অনেকেই জানেন না অমৃতসরে দুটি স্বর্ণ মন্দির রয়েছে। একটি মন্দির দেবী দুর্গার। সেখানেই সকাল থেকে বহু ভক্ত একত্র হন হোলির উৎসব পালনের জন্য।
বৃন্দাবন
মথুরার মতো বৃন্দাবনেও মহাসমারোহে পালিত হয় হোলি। এখানকার বাঁকে বিহারি মন্দির, গোপীনাথ মন্দিরে বিরাট পুজো হয়। এখানকার উৎসব দেখতে দেশ বিদেশ থেকে মানুষ আসেন।
বারাণসী
উত্তরপ্রদেশের আরও একটি বিখ্যাত জায়গা যেখানে বিরাট বড় করে হোলির উৎসব পালিত হয়। এখানে ৫ দিন আগে থেকেই উৎসব শুরু হয়। শেষ হয় হোলির দিন।
উদয়পুর
উদয়পুরো হেলির সেলিব্রেশন শুরু হয় হোলিকা দহন থেকে। হোলির আগের দিন সন্ধ্যায় আনুষ্ঠানিক বন ফায়ার জ্বালান এখানকার রাজপরিবারের সদস্যরা। পরদিন হোলির বিরাট উৎসব হয় জগদীশ মন্দিরে।
পুষ্কর
পিচোলা হৃদের ধারে বহু বছর ধরে হোলি উৎসব পালিত হচ্ছে। স্থানীয়রা তো বটেই, বিদেশের বহু মানুষ উৎসব দেখতে আসেন।