Advertisement

লাইফস্টাইল

করোনা সারলেও নয়া রোগে আক্রান্ত ফুসফুস, সতর্ক করলেন বিশেষজ্ঞরা

Aajtak Bangla
  • 10 Oct 2020,
  • Updated 8:43 PM IST
  • 1/8

যে হারে করোনার বৃদ্ধি হচ্ছে সেখানে একটি সঠিক ভ্যাকসিনই পারে এই ভাইরাসের থাবা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্তি দিতে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন করোনা আক্রমণ হলে সঠিক অ্যান্টিবায়োটিক না দেওয়া হলে পালমোনারি ফাইব্রোসিসের মতো বিপজ্জনক রোগের শিকার হতে পারে রোগী।
 

  • 2/8

সম্প্রতি একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে করোনার ভাইরাস ফুসফুসকে খুব দ্রুত ক্ষতিগ্রস্থ করছে। যার জেরে ফাইব্রোসিসের মতো রোগ বাসা বাঁধছে। মধ্য প্রদেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী প্রভুরাম চৌধুরীকে ফুসফুসের সমস্যার কারণে এইমস-এ ভর্তি করা হয়েছিল।
 

  • 3/8

যক্ষ্মা রোগের হাসপাতালের চিকিৎসক এ কে শ্রীবাস্তব বলেন, ফাইব্রোসিস ফুসফুসের কোষের ক্ষতির শেষ পর্যায় বলা যায়। করোনার ভাইরাস মূলত মানুষের ফুসফুসকে আরও খারাপ করে দেয়। তাই করোনা থেকে সুস্থ হলেও ফাইব্রোসিস ঠেকাতে চিকিৎসার প্রয়োজন, ওষুধেরও। এ ছাড়াও অ্যান্টিবায়োটিক, স্টেরয়েড বা অন্যান্য ওষুধগুলি নিয়মিত খেয়ে যাওয়ার দিকেও জোর দেন তিনি।
 

  • 4/8

পালমোনারি ফাইব্রোসিস ফুসফুসের একটি স্থায়ী সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এতে ফুসফুসের যে কাঠামো তা ভেঙে যেতে থাকে এবং ক্রমশ শ্বাস প্রশ্বাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ দিকটি কার্যক্ষম হয়ে পড়ে। 

  • 5/8

ফাইব্রোসিস হলে ফুসফুসের কোষগুলি শক্ত এবং ঘন হতে শুরু করে। ফুসফুসের কোষগুলি হালকা থাকার কারণে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারি। কিন্তু ফাইব্রোসিস হলে সেই কাজে বিঘ্ন ঘটে। দেখা দেয় শ্বাসকষ্টের মত সমস্যা। যেমন ঠান্ডা লাগলে কিংবা নিউমোনিয়া হলে যেমন মিউকাস জমে ফুসফুস ভারী হয়ে উঠলে আমাদের নিশ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা হয় অনেকটা তেমনই।
 

  • 6/8

এর ফল আসলে মারাত্মক। ফাইব্রোসিসের কারণে রোগীর দেহে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা হওয়ায় অক্সিজেনের ঘাটতি শুরু হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা এর কারণ খুঁজে বের করতে পারছেন না। এই অবস্থায় একে ইডিয়োপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিসও বলা হয়।
 

  • 7/8

এর ফল আসলে মারাত্মক। ফাইব্রোসিসের কারণে রোগীর দেহে শ্বাস প্রশ্বাসে সমস্যা হওয়ায় অক্সিজেনের ঘাটতি শুরু হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা এর কারণ খুঁজে বের করতে পারছেন না। এই অবস্থায় একে ইডিয়োপ্যাথিক পালমোনারি ফাইব্রোসিসও বলা হয়।

  • 8/8

যাঁদের এই সমস্যা আগে থেকেই রয়েছে সেই সকল রোগীদের ক্ষেত্রে সারস-কোভ-২ আরও ক্ষতি করছে। জানা গিয়েছে প্যাথোজেন অ্যাসোসিয়েটেড মলিকিউল ফুসফুসের কোষের অ্যান্টিজেন প্রেজেনটিং সেল (এপিসি)-র সঙ্গে রিঅ্যাক্ট করছে। এর ফলে সেখানে কিছু অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং প্রদাহ সৃষ্টিকারী পদার্থের সৃষ্টি করছে যার জেরে অজান্তেই ভঙ্গুর হয়ে পড়ছে ফুসফুস।

Advertisement
Advertisement