কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। এটি পেটে গ্যাস, ফোলাভাব, পেট ফাঁপা, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজমের মতো অনেক সমস্যা দূর করে। মেটাবলিজম বাড়ায়।
কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ফেনোলিক যৌগ পাওয়া যায়। এছাড়াও, রেসভেরাট্রল, ফ্ল্যাভোনয়েড, প্রোসায়ানিডিন এবং অ্যান্থোসায়ানিনের মতো প্রাকৃতিক রাসায়নিক যৌগের ভাণ্ডার যা ডায়াবেটিস, আলঝেইমার, ক্যান্সার, হার্ট এবং অনেক পেটের রোগের ঝুঁকি কমায়।
খাওয়া যেতে পারে কিসমিস জলও। রাতে এক কাপ জলে চার-পাঁচটি কিসমিস সেদ্ধ করে নিতে হবে।
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ওই জল ছেঁকে কিসমিস আলাদা করে নিন। এই জল খালি পেটে খেতে হবে। আপনি চাইলে বাকি কিসমিস পরে চিবিয়ে খেতে পারেন।
প্রাচীন কাল থেকেই কিশমিশের ঔষধি গুণ নিয়ে মানুষ অবহিত। নিয়মিত কয়েকটি কিশমিশ বহু রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়িতে তোলে।