একটি ভাল সেক্স লাইফ(Sex Life) শুধুই সেক্সকে জড়িয়ে থাকে না। সেই সঙ্গে জড়িয়ে থাকে আরও অনেকগুলি ফ্যাক্টর। মূলত, কীভাবে নিজেদের মধ্যে বিশ্বাস, ভালবাসা এবং সর্বপরি প্যাশন ধরে রাখবেন তার ওপরই নির্ভর করছে আপনার সেক্স লাইফ। শুধুমাত্র বেডরুমেই নিজের প্যাশন দেখালে চলবে না, কীভাবে একে অপরকে বেডরুমের বাইরেও বুঝতে পারছেন তার পরই নির্ভয় করে একটি সম্পর্ক। আসুন জেনে নেওয়া যাক কয়েটি টিপস্...(ছবি- গেটি ইমেজ)
একসঙ্গে শপিং
পার্টানের সঙ্গে শপিংয়ে যান? যদি কাজের অজুতাতে বা ইচ্ছে নেই বলে এটি এড়িয়ে যান, তাহলে কিন্তু ভুল করছেন। সঙ্গীকে বুঝুন। তিনি শপিংয়ের সময় কোনটা ভালবাসেন, কোনটা বাসেন না তা বোঝায় চেষ্টা করুন। বিশেষ করে জামাকাপড় কেনার সময় বিশেষ ভাবে তা লক্ষ্য রাখা দরকার। সঙ্গী কিছু অ্যাট্রাক্টিভ(Attractive) ট্রাই করছেন দেখে বাড়ির বেডরুমেও তা আপনার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে পারে। সেক্স লাইফেও পড়তে পারে বড় প্রভাব।(ছবি- গেটি ইমেজ)
একসঙ্গে রান্না করুন
একসঙ্গে রান্না করুন। রান্নার সময় পদটিক টেস্ট বোঝার অছিলায় সঙ্গীর হাতের থেকে চেখে দেখুন। সেই সঙ্গে কুকিং ক্রিম থেকে টোমাটো কেচআপ নিয়ে খুনসুটিও(Close Moments) করতে পারেন। বিষয়টি তাহলে সেন্সুয়াল হয়ে উঠবে। সমীক্ষা বলছে, সেক্স লাইফে এই কাজ থেরাপির মতো কাজ করে। (ছবি- গেটি ইমেজ)
একসঙ্গে ওয়ার্ক-আউট করুন
কিছুটা অদ্ভূত লাগলেও, পার্টনারের সঙ্গে ওয়ার্ক-আউট করার সময় সেন্সুয়াল ডিজ়ায়ার(Desire) অবশ্যই বাড়ে। বিশেষ করে ওয়র্ক-আউটের(Workout) বিভিন্ন পোজ়(Pose) গোটা বিষয়টিকে পার্টনারের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে।(ছবি- গেটি ইমেজ)
ট্যুর প্ল্যান করুন একসঙ্গে
ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করুন মাঝে মাঝেই। ছোট ট্যুর হলেও, ঘুরে আসুন। রোজকার একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে কিছুটা। সেই সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে কোজ়ি মোমেন্টস্ শেয়ার করুন নিজেদের মধ্যে। তা সে হোটেলের রুম হোক বা নির্জন এলাকায়। এক্সাইটমেন্ট বাড়বে। সেই সঙ্গে সেন্সুয়াল ফিলিংও।(ছবি- গেটি ইমেজ)
সময় পেলেই একসঙ্গে নাচুন
লাইট মিউজ়িক সঙ্গে ল্যাপ ড্যান্স, বাড়িয়ে তুলবেই স্পেশাল মোমেন্টস্। একসঙ্গে ঘরে স্টেপ শেয়ার করলেই, তৈরি হবে কোজ়ি মোমেন্টস্। সেই সঙ্গে হাল্কা কিস, হাগ পরষ্পরকে আরও কাছে নিয়ে আসবে। বিছানায় যা আগুন ধরাতে মোক্ষম পদ্ধতি।(ছবি- গেটি ইমেজ)