Advertisement

খেলা

East Bengal FC: প্রাণের দল জিততেই চোখে এল জল, ভাইরাল ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের খবর নিলেন CEO

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 12 Nov 2022,
  • Updated 12:15 PM IST
  • 1/8

গত এক দশক কোনও সর্বভারতীয় ট্রফি নেই। প্রতিপক্ষ সবুজ-মেরুনের (ATK Mohun Bagan) বিরুদ্ধে টানা সাত ম্যাচ হারের লজ্জার রেকর্ড। তবুও কিছু সমর্থক ঠিক চলে আসেন ইস্টবেঙ্গলের (East Bengal) খেলা দেখতে। সমর্থক বলা ভুল পাগল সমর্থক। শুক্রবারের ম্যাচ দেখতে কলকাতা থেকে বেঙ্গালুরুর কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে ছুটে গিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন সমর্থক। 
 

 

  • 2/8

সুনীল ছেত্রীদের (Sunil Chhetri) হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন তারা। এতদিনের দুঃখ ভোলার অবকাশ পেল লক্ষ লক্ষ ইস্টবেঙ্গল জনতা। সায়ন, অভিজিৎদের কান্নার ছবি টেলিভিশনে ভেসে উঠতেই তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। 
 

  • 3/8

আসলে এ কান্না সমস্ত ফুটবল সমর্থকদেরই আবেগে ভাসিয়ে দিয়েছে। দলের খারাপ সময় পাশে থাকা এই সমস্ত সমর্থকদের কুর্নিশ জানিয়েছেন ইস্টবেঙ্গল সিইও নম্রতা পারেখ (Namrata Parekh)। জানতে চেয়েছেন ছবিতে দেখতে পাওয়া এই দুই যুবকের পরিচয়। 
 

 

  • 4/8

শুক্রবারের ম্যাচে ৬৯ মিনিটে জয়সূচক গোল করেন ক্লেইটন সিলভা (Cleiton Silva)। যদিও তাতে নিশ্চিত হতে পারেননি সমর্থকরা। আবার যদি গোল খেয়ে যায় দল? তবে শেষ বাঁশি বাজতেই আবেগ বাঁধ মানেনি। 


 

  • 5/8

ম্যাচ শেষ হওয়ার পর সায়ন তাঁর ফেসবুক ওয়ালে লিখেছেন, 'ধন্যবাদ নাওরেম মহেশ, এমন রাত উপহার দেওয়ার জন্য।' গোল করলেন ক্লেইটন তবে মহেশকে কেন ধন্যবাদ দিচ্ছেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থক?
 

 

  • 6/8

আসলে ক্লেইটন ফাঁকা গোলে বলটা ঠেলে দিয়েছেন। তবে গোলটা ফাঁকা করার ক্ষেত্রে পুরো কৃতিত্বই ছিল নাওরেম মহেশের। বেঙ্গালুরুর সুরেশ সিংকে দারুণ দক্ষতায় প্রেস করেন নাওরেম মহেশ সিং। বল কেড়ে নিয়ে বাঁ দিকের প্রান্ত ধরে এগিয়ে যেতে থাকেন ইস্টবেঙ্গলের এই ফুটবলার। নীচ থেকে উঠে আসা ক্লেইটন সিলভাকে বল দেন তিনি। ফাঁকায় গোল করে যান তিনি।
 

 

  • 7/8

বলা যায় কাঁটা দিয়েই কাঁটা তুললেন স্টিফেন কনস্ট্যানটাইন। বেঙ্গালুরু এফসিতে খেলে যাওয়া ক্লেইটনের গোলেই বাজিমাত করে ফেলল ইস্টবেঙ্গল। হতাশ হতে হল প্রবীর দাস, রয় কৃষ্ণদের। 
 

  • 8/8

এবারের আইএসএল-এ এটা ইস্টবেঙ্গলের দ্বিতীয় জয়। এই জয়ের ফলে আট নম্বরে উঠে এল লাল-হলুদ। এখান থেকেই পরের ম্যাচগুলিতে উত্তরণের পথ খুজবেন স্টিফেন কনস্ট্যানটাইন ও তাঁর ছেলেরা।        

 

Advertisement
Advertisement