কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে পাহাড় থেকে সমতল। সকাল হোক কিংবা দুপুর হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছে। কিছুতেই গরম হচ্ছে না শরীর। কৃত্রিমভাবে রুম হিটার, এসি, আগুন জ্বালিয়ে গরম করার চেষ্টা চলেছে সারাদিন।
দার্জিলিং থেকে কালিম্পং,মিরিক থেকে কার্শিয়ং। পাহাড়ের এলাকায় তো বটেই সমতলে শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি-আলিপুরদুয়ারের সর্বত্রই হাড় হিম ঠান্ডা।
সূর্য উঠলেও তাতে কোন তাপনেই। সরাসরি সূর্যের দিকে তাকিয়েও চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছে না। কাঞ্চনজঙ্ঘা কিংবা টাইগার হিল, সমস্তটাই ঢেকেছে মেঘ আর কুয়াশার আড়ালে। ফলে পর্যটকদের এই কদিন কুয়াশা দেখেই কাটাতে হচ্ছে।
বুধবার সকালে দার্জিলিংয়ের তাপমাত্রা ছিল ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নীচেই ঘোরাঘুরি করেছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে বেলা বাড়তে থাকলে তাপমাত্রা আরও নেমে শূন্যের কাছাকাছি পৌঁছতে পারে।
কার্শিয়াংয়ের তাপমাত্রা ছিল ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। কালিম্পং ৭। শিলিগুড়ি ৯ ডিগ্রি তাপমাত্রা ছিল। সব জায়গাতেই তাপমাত্রা নিম্নমুখী।
সকাল থেকে সমতলেও লোকজন বিশেষ দেখা যায়নি। যাঁদের দেখা গিয়েছে আপাদমস্তক শীতপোশাক, চাদরে মোড়া। রাস্তার ধারে ধারে আগুন জ্বালিয়ে তাপ নেওয়ার চেষ্টা করেছেন মানুষ।