মঙ্গলবার শিলিগুড়ি পুরনিগমে এক গুরুত্বপূর্ণ মিটিং-এ উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসকমণ্ডলীর সদস্যরা।
উপস্থিত ছিলেন শিলিগুড়ি পুর নিগমের প্রশাসকমন্ডলীর পাশাপাশি, এসডিও শিলিগুড়ি, কমিশনার শিলিগুড়ি পুরনিগম, প্রশাসনিক এডিএম, ডিসিপি শিলিগুড়ি পুলিশ কমিশনারেট।
এদিন মূলত বিসিডিএ-র যারা হোল সেল মেডিসিন সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে তারা এবং রিটেল ও হোলসেল অক্সিজেন সরবরাহকারী সংস্থার প্রতিনিধিরা ছিলেন উপস্থিত ছিলেন।
মেডিসিনের কোনও সমস্যা নেই, ব্র্যান্ডের বদলে জেনেরিক নাম হলে তাহলে কোনও সমস্যা হবে না বলে বি সি ডি এ পুর প্রশাসকমণ্ডলীকে জানিয়েছে। অক্সিজেন নিয়ে সবিস্তারে আলোচনা হয়েছে।
অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ানো নিয়ে চেয়ারম্যান গৌতম দেব ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ও নোডাল অফিসার মনীশ জৈন মহাশয়ের সাথে কথা বলেন।
শিলিগুড়ি হসপিটালকে উন্নত করা হচ্ছে । ২০ টি এইচ ডি ইউ বেড হচ্ছে তারমধ্যে ৫ টি ভেন্টিলেটর সহ ১ টি ট্রান্সপোর্ট ভেন্টিলেটর থাকবে ।
অক্সিজেন পাইপ লাইন এক্সটেন্ড হচ্ছে মেডিক্যাল কলেজে । ওখানে আমরা একটা অক্সিজেন প্লান্টের কাজ শুরু করতে পেরেছি। কিন্তু এখনও কেন্দ্রীয় সরকার সারা বাংলায় মাত্র ৪ টি অক্সিজেন প্লান্টের অনুমোদন দিয়েছে, যেটা ৭০ টি দেবার কথা ছিল ।
এদিন হেল্থ সেক্রেটারির সাথেও কথা বলেন গৌতম দেব। তাঁকে বলেন যাতে সেকেন্ড ফেজে মেডিক্যাল কলেজ কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় ।
শিলিগুড়ি হসপিটালে অক্সিজেন প্লান্ট বসানোর কাজ টি কমপ্লিট হয়ে গেছে। এখন পারমিশন পেলে সেটা আমরা চালু করে দেওয়া যাবে ।
নুতন শ্মশান ঘাটের জায়গা দেখা হয়েছিল সেটার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বেসরকারি নার্সিং হোম গুলো সরকারি নির্দেশ মতো সব হচ্ছে কিনা সেটা দেখা হবে।
টাস্ক ফোর্স তৈরি হয়েছে নার্সিং হোম গুলো ভিসিট করবার জন্য । সমস্ত নির্দেশিকা লিখিত আকারে তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।