অবশেষে ভাল খবর। আগামী দুই থেকে তিন দিন রাতের তাপমাত্রা কমবে। এমনই জানিয়েছে আলিপুর আবাহওয়া দফতর।
আরও পড়ুন: টিম ইন্ডিয়ার মেনুতে 'হালাল মাংস' নিয়ে বিতর্ক, কী জিনিস সেটা?
তারা জানাচ্ছে, রাতের তাপমাত্রা ৩ থেকে ৪ ডিগ্রি কমবে। দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই রাতে ফিরবে শীতের আমেজ। যদিও দিনের তাপমাত্রা খুব একটা পরিবর্তন হবে না। বৃষ্টিপাতের কোনও সম্ভাবনা নেই।
আরও পড়ুন: BJP-র বাম-দশা! ৪-এর মধ্য়ে ৩ আসনে জামানত খোয়াল পদ্ম
আগামী বেশ কয়েকদিন, ৩-৪ দিন, দুই বঙ্গে শুষ্ক আবহাওয়া থাকবে। কোথাও কোনও সতর্কতা নেই। রাতের তাপমাত্রা ধীরে ধীরে ২-৩ ডিগ্রি কমবে। আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে।
আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীর অনুমতি না পেলে বিকল্প জায়গায় পৌষমেলা করতে চায় বোলপুর পুরসভা
৩-৪ দিনের পর থেকে খুব একটা বদল নেই। যেটা নামবে সেটাই পরের ৩-৪ দিন থাকবে।
আরও পড়ুন: হবু স্ত্রীর স্তন-কোমরের মাপ জানতে চেয়ে বিজ্ঞাপন, বিতর্ক তুঙ্গে
আজ, শুক্রবার থেকেই মেঘ কেটে যাওয়ার কথা। কাল, শনিবার থেকে কলকাতার আকাশ ঝাকবে পরিষ্কার। আগামী কয়েকদিন কলকাতার আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ১৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাববিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি।
আরও পড়ুন: পৌষমেলার অনুমতি চাই, না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ব্য়বসায়ী সংগঠনের
গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় বৃষ্টি হয়েছে ৫ মিলিমিটার। বাতাসে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৯০ এবং ৯১ শতাংশ।
আরও পড়ুন: রাসায়নিক দিয়ে যৌনাঙ্গ ছেদ! এবার ধর্ষকদের শাস্তি পাকিস্তানে
আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা যেমন উত্তর ২৪ পরগণা, দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রামে আবাহাওয়া শুষ্ক প্রকৃতির থাকবে।
আরও পড়ুন: নোয়াখালি থেকে অসম, বিজয়ার বিষাদ লুকিয়ে বাংলার লোকগানে
একই অবস্থা থাকবে উত্তরবঙ্গেও। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদার আবাহওয়া থাকবে শুষ্ক প্রকৃতির। আগামী কয়েকদিন সেখানে এমনই পরিস্থিতি থাকার কথা।
দিন কয়েক আগে রাজ্যেকে বেজায় জ্বালিয়েছে ঘুর্ণিঝড় জাওয়াদ। পর পর বাংলায় বৃষ্টি হয়েছে। শনিবার থেকে শুরু হয় বৃষ্টি। চলে সোমবার পর্যন্ত। এর জেরে নাকাল হতে হয়েছে। তবে বাঁচোয়া সেটা নিম্নচাপে পরিণত হয়েছিল। সেটা ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আছড়ে পড়লে সমস্যা আরও বাড়ত, সন্দেহ নেই।
তবে সমস্যা যে হয়নি এমন নয়। প্রবল বৃষ্টির ফলে কলকাতার অনেক জায়গায় জল জমে গিয়েছিল। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে বিশেষ করে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির কোথাও কোথাও জল জমেছিল। ফলে যাতাযাতে সমস্য়া তৈরি হয়।