Advertisement

স্পেশাল

Netaji’s 125th Birth Anniversary: নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর একমুঠো অজানা কাহিনি!

Aajtak Bangla
  • 23 Jan 2021,
  • Updated 10:29 AM IST
  • 1/10

দেশজুড়ে নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে পালিত হবে বীর এই দেশ নেতার জন্মজয়ন্তি। চলুন এই উপলক্ষে আজ জেনে নেওয়া যাক নেতাজির সম্পর্কে একমুঠো অজানা কাহিনী! 

প্রেসিডেন্সি কলেজে প্রফেশন ওটিনের ভারত বিরোধী মন্তব্যের প্রতিবাদ করতে গিয়ে সুভাষকে হেনস্তার শিকার হতে হয়। এরপরই আস্তে আস্তে তাঁর জাতীয়তাবাদী ভাবমূর্তি জাগতে শুরু করে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে কলেজ থেকে বের করে দেওয়া হয়। সবিস্তারে পড়তে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : নরেন-ঠাকুরের আদর্শে ষোলোতেই মজেছিলেন সুভাষ, বাকিটা...

  • 2/10

"দিস ইজ় সুভাষ চন্দ্র বোস স্পিকিং টু ইউ ওভার আজ়াদ হিন্দ রেডিও"। এই একটা লাইনই দেশবাসীকে স্বাধীনতা সংগ্রামে অনুপ্রাণিত করার জন্য যথেষ্ট ছিল। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেশের হাজার হাজার তরতাজা প্রাণ নিমেষে গর্জে উঠত। সবিস্তারে পড়তে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজী @ ১২৫ : সুভাষের আজ়াদ হিন্দ রেডিওই ছিল স্বাধীনতার সবথেকে বড় অস্ত্র

  • 3/10

তখন আজ়াদ হিন্দ ফৌজ় দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে পুরোদমে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। নেতাজি তখন সিঙ্গাপুরে। তো, এমন একটা লড়াই করার জন্য যে প্রচুর পরিমাণে অর্থ লাগবে, সেটাই স্বাভাবিক। দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আর্থিক অনুদান আসত। একবার হয়েছে কী, অনুদান দেবে বলে ঠিক করলেন সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী ব্রিজলাল জয়সোয়াল। সবিস্তারে পড়তে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : সেদিন সুভাষ গর্জে উঠেছিলেন, "আমি হিন্দু হতে পারি; নেতাজি নয়!"

  • 4/10

সেদিন নেতাজির ঘরে শুয়েছিলেন তাঁরই ভাইঝি ইলা বসু। সুভাষের সেজ দাদা সুরেশ চন্দ্র বসুর দ্বিতীয়া কন্যা ছিলেন ইলাদেবী। নেতাজিকে তিনি রাঙা কাকু বলে সম্বোধন করতেন। নেতাজিও তাঁকে প্রচন্ড ভালোবাসতেন। তো, সেদিন রাত্তিরবেলা কী হয়েছিল, সবিস্তারে জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : মহানিষ্ক্রমণের পথে চলে গেলেন সুভাষ, জানতেন একমাত্র এই মহিলাই

  • 5/10

আমরা সকলেই জানি, সুভাষ চন্দ্র বসুর আদি বাড়ি দক্ষিণ ২৪ পরগনার কোদালিয়া গ্রামে। এই গ্রাম এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে পুরন্দর খানের প্রচুর জমিজমা রয়েছে। এবার প্রশ্ন হল কে এই পুরন্দর খান? সবিস্তারে জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : সুভাষের পূর্বপুরুষ ছিলেন এক খান সাহেব! জানতেন আপনি?

  • 6/10

অস্ট্রিয়ায় থাকাকালীন এই এমিলির প্রেমেই পড়েছিলেন সুভাষ চন্দ্র বসু। সে এক বড় অদ্ভূত কাহিনী। আগামী ২৩ জানুয়ারি গোটা দেশজুড়ে এই মহান রাষ্ট্রনায়কের ১২৫তম জন্মজয়ন্তী পালন করা হবে। তার আগে এই মিষ্টি প্রেমের গল্পটা আপনারা শুনবেন না? সবিস্তারে জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : কে ছিলেন এমিলি, কীভাবেই বা তাঁর প্রেমে পড়লেন সুভাষ

  • 7/10

এবার আসা যাক আজাদ হিন্দ সরকারের জাতীয় সঙ্গীতের কথায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'ভারত ভাগ্য বিধাতা' কবিতা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে রচনা করা হল 'শুভ সুখ চৈন কী বরখা বরষে ভারত ভাগ হৈ জাগা'। এই সঙ্গীতের ব্যাপারে আরও খানিকটা জেনে নেবেন না? ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : রবি ঠাকুরের সুরেই রচিত হয়েছিল আজ়াদ হিন্দ সরকারের জাতীয় সঙ্গীত

  • 8/10

সেদিনের সেই জ্যোৎস্না ধোয়া রাতে সুভাষের কাছে একটা গান গাইবার আবদার করেছিলেন হেমন্ত কুমার। জলদগম্ভীর গলায় সুভাষ ধরেছিলেন, "দূরে হের চন্দ্রকিরণে উদ্ভাসিত গঙ্গা, ধায় মত্ত হরষে সাগরে..." সবিস্তারে জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : হেমন্ত কুমারের পাল্লায় পড়েই রাজনৈতিক চেতনা জাগে 'দামাল ছেলে সুভাষের', সেই শুরু...

  • 9/10

নেতাজির মৃত্যু নিয়ে গবেষণা করছিলেন এক ফরাসি ঐতিহাসিক। তিনি যা বললেন, তা শুনে তো চোখ কপালে উঠে যাওয়ার জোগাড়। তাইহোকু বিমান দূর্ঘটনায় নাকি মারা যাননি সুভাষ! তাহলে? সবিস্তারে জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : তাইহোকু বিমান দূর্ঘটনায় তবে কি মারা যাননি সুভাষ! এ কী বলছেন ফরাসি গবেষক...

  • 10/10

নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর মৃত্যু রহস্য নিয়ে গোটা দেশে কম বিতর্ক নেই। কেউ বলেন তিনি তাইহোকু বিমানবন্দরে দূর্ঘটনার কবলে পড়ে মারা যান। কেউ বা আবার মনে করেন, না তখন তিনি মারা যাননি। রাশিয়ায় পালিয়ে গিয়েছিলেন। তারপর অবস্থা বুঝে আবারও ভারতে ফিরে আসেন। এবং উত্তরপ্রদেশের ফৈজাবাদে গুমনামি বাবার ছদ্মবেশ ধরে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দেন। এ বিষয়ে সবিস্তারে জানতে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে: 

নেতাজি @ ১২৫ : পন্ডিত নেহরুর মৃতদেহের সামনে উনি কে? সুভাষ, গুমনামী বাবা নাকি অন্য কেউ!

Advertisement
Advertisement