আর আগে চারটি মহাসাগর ছিল। সেগুলি হল- আটলান্তিক মহাসাগর, প্রশান্ত মহাসাগর , ভারত মহাসাগর এবং আর্কটিক মহাসাগর। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
নয়া মহাসাগর সাদার্ন মহাসাগর (Southern Ocean)-এর জল খুবই ঠান্ডা। এর কারণ সেখান রয়েছে বরফের চাঁই আর হিমবাহ। ৮ জুন ছিল বিশ্ব মহাসাগর দিবস। ওইদিন ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি পঞ্চম মহাসাগরের মান্যতা দিয়েছে। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি আধিকারিক অ্যালেস্ক টেট জানান, বেশ কয়েক বছর ধরে বিজ্ঞানীরা এর মান্যতা দিচ্ছিলেন না। এ নিয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে কোনও সমাধান সূত্রে পৌঁছনো যাচ্ছিল না। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
অ্যালেস্ক টেট আরও জানান, এর সবথেকে বেশি প্রভাব পড়েছিল শিক্ষায়। কারণ পড়ুয়াদের কাছে এই ব্য়াপারে কোনও তথ্য থাকত না। তারা সে ব্যাপারে লেখাপড়া করতে পারত না। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
তিনি আরও জানান, এই মহাসাগরের বৈশিষ্ট্য হল সেখানকার জলবায়ু সম্পর্কেও পড়ানো হবে। অ্যান্টার্কটিকার নকসায় সেটি ১৯১৫ সাল থেকে ধরা হয়েছিল। তবে পরে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোসাইটি জানিয়ে দিয়েছিল মহাসাগরের সংখ্যা। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
সাদার্ন মহাসাগরকে কোনও মহাদেশের নাম অনুসারে ডাকা হবে ন। কারণ এটি অ্যান্টার্কটিক সার্কামপোলার কারেন্ট (এসিসি) দিয়ে ঘেরা। যা পশ্চিম থেকে পূর্বে বয়। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
এখন অ্যান্টার্কটিক সার্কামপোলার কারেন্ট (এসিসি)-এর জল সারা দুনিয়ায় প্রবাহিত হয়। এটি পুরো অ্যান্টার্কটিকাকে ঘিরে রেখেছে। একে বলা হয় ড্রেক প্যাসেজ। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
এটির জল বাকি মহাসাগরের থেকে বেশি। এবং বাকিদের থেকে কম লবনাক্ত। সাদার্ন মহাসাগরকে সবার আগে খুঁজে পেয়েছিলেন স্পেনের এক ভূপর্যটক। তাঁর নাম ভাস্কো নুয়েজ ডে আলবোয়া। এর গুরুত্বও তুলে ধরা হয়েছিল। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
ন্যাশনাল ওশিয়োনিক এবং অ্যাটমোস্ফেয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ১৯৯৯ সাল থেকে সাদার্ন মহাসাগর শব্দটি নিজেদের রিপোর্টে লেখা শুরু করে। (ছবি: গেটি ইমেজেস)
আগে শেখানো হত সাত সমুদ্রের কথা। এখন সে সব বাতিলের খাতায়। কারণ এই কথার কোনও ঐতিহাসিক তথ্য কারও কাছে নেই। (ছবি: গেটি ইমেজেস)