Visva-Bharati University to Organize Poush Utsav: পৌষমেলা (Posuh Mela) করবে না বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva-Bharati University)। তবে তাঁরা পৌষ উৎসব করবেন। অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হলে বিশ্বভারতী নির্ধারিত পোশাক পরে আসতে হবে। ব্যবহার করা যাবে না মোবাইল। নির্দেশ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় (Visva-Bharati University) কর্তৃপক্ষের।
আরও পড়ুন: পোকায় খেল ২ কোটি বই, মাথায় হাত পাঠাগার দফতরের, ব্যথিত বইপ্রেমীরা
পৌষমেলা (Posuh Mela) না করলেও পৌষ উৎসব (Poush Utsav) করবে বিশ্বভারতী (Visva-Bharati University)। মঙ্গলবার বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ ৬-৮ পৌষ পর্যন্ত অনুষ্ঠানসূচী প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: 'কী দেখাচ্ছেন?' Urfi Javed লেদার প্যান্টস-ব্রা পরে ফের ট্রোলড
বিশ্বভারতী (Visva-Bharati University) সূত্রে জানা গিয়েছে, কর্তৃপক্ষ লিখিত ভাবে কিছু না জানালেও আগেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবার পৌষমেলা আয়োজন করবে না বিশ্বভারতী। কিন্তু ৬ পৌষ থেকে ৯ পৌষ পর্যন্ত পৌষ উৎসব (Poush Utsav)-এর প্রতিটি অনুষ্ঠান হবে।
আরও পড়ুন: মেয়েদের কামনা বাড়ায় কালো আদা, রয়েছে আরও গুণ, জানুন
এই অনুষ্ঠান শুরু হবে ৬ পৌষ রাত ৯টায় গৌরপ্রাঙ্গনে বৈতালিকের মধ্যে দিয়ে। রাত ৯.৩০ শান্তিনিকেতন বাড়িতে সানাই।
আরও পড়ুন: ঘরে চাল-ডাল শেষের মুখে, ভাল নেই রাণু মণ্ডল, দুঃখ ভুলতে গাইলেন 'কাঁচা বাদাম'...
৭ পৌষ ভোর সাড়ে ৫ বৈতালিক, ৭.৩০টায় ছাতিমতলায় উপাসনা, সন্ধে ৬টায় উদয়ন বাড়ি এবং ছাতিমতলা সহ আশ্রম এলাকায় আলোকসজ্জা।
আরও পড়ুন: কার্শিয়াংয়ের কাছেই রূপসী রোহিণী, ঝুপ করে ঘুরে আসুন
একই ভাবে ৮ পৌষ সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটে বিশ্বভারতীর প্রতিষ্ঠা উৎসব ও ছাত্রছাত্রীদের নির্দশনপত্র প্রদান। বিকাল ৩টে নাগাদ কেন্দ্রীয় গ্রান্থাগারে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ স্মারক বক্তৃতা। সন্ধে ৬টায় ছাতমতলায় আলোকসজ্জা।
৯ই পৌষ খ্রিস্টোৎসব। সেদিন উপাসনা মন্দির আলো দিয়ে সাজানো হয়। সকাল ৮টায় পরলোকগত আশ্রম বন্ধুদের স্মৃতিবাসর অনুষ্ঠান, বিকাল ৫টায় উপাসনা মন্দিরে খ্রিস্টোৎসব এবং আলোকসজ্জা।
এদিকে পৌষ উৎসবের অনুষ্ঠানে আসতে হলে বিশ্বভারতীর নির্ধারিত পোশাক পরতে হবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে। পোশাকবিধি নতুন কিছু নয়। সেক্ষত্রে রীতি অনুসারে ছেলেদের সাদা ধুতি,পঞ্জাবী বা সাদা পাজামা পাঞ্জাবি পরতে হবে। শিশুদেরও সাদা পোশাক পরতে হবে। মেয়েদের সাদা শাড়ি।
শান্তিনিকেতন আসা পর্যটক সুজাতা মুখোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, পৌষ উৎসবে যাওয়ার খুব ইচ্ছে। কিন্তু সাদা শাড়ি নেই। যে পোশাকের কথা বলা হয়েছে এখন এই পোশাক নিয়ে খুব সমস্যা। বিশ্বভারতীর দিনদিন বাইরের জগৎ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে নিতে এক দিন একা হয়ে যাবে। যেটা গুরুদেব কখনও চাননি।
এই বিষয়ে বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত জনসংযোগ আধিকারিককে ফোন করলে তিনি ফোন ধরেননি।